শিরোনাম
◈ আমনুরা রেলওয়ে জংশনে তেলবাহী বগি লাইনচ্যুত, রহনপুর-রাজশাহী রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ ◈ আসিয়ানে যোগ দিতে সময় লাগবে, তবে আমরা হাল ছাড়ব না: ড. মুহাম্মদ ইউনূস ◈ ডলারের পরিবর্তে রুপির প্রসারে ভারতের বড় পদক্ষেপ ◈ ভোলাগঞ্জে সাদা পাথর লুটের হোতা বাহার-রজন গা ঢাকা, প্রশাসনের নীরবতায় বছরে শতকোটি টাকার চাঁদাবাজি ◈ মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা সচিব হচ্ছেন রেহানা পারভীন ◈ অপরাধ দমনে দেশজুড়ে জোরালো হচ্ছে যৌথ বাহিনীর অভিযান, অস্ত্র-মাদকসহ গ্রেপ্তার ৭০ ◈ মাত্র ৫০ ডলারে অনলাইনে বিক্রি হচ্ছে চুরি হওয়া ব্যক্তিগত তথ্য ও পাসওয়ার্ড, বিতর্কে Farnsworth Intelligence ◈ ফারুকীর অস্ত্রোপচারসহ সার্বিক পরিস্থিতি জানালেন তিশা ◈ হায়দরাবাদে দেহ ব্যবসা থেকে বাংলাদেশি কিশোরী উদ্ধার, ফের আলোচনায় আন্তদেশীয় মানব পাচার চক্র ◈ বিদ্যালয়ে ঢুকে সহকারী শিক্ষককে মারধর করে বাজারে ঘোরানো, বিএনপি-ছাত্রদলের কয়েকজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ

প্রকাশিত : ০৬ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:১৭ রাত
আপডেট : ১৯ জুলাই, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাটের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার বিকেলে উপজেলার বসুয়ারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

মুজিবুল হক কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম) আসনের ৫ বারের এমপি ছিলেন। তিনি আওয়ামী লীগ সরকারের জাতীয় সংসদের হুইপ ও পরে মন্ত্রী ছিলেন। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর তিনি সপরিবারে আত্মগোপনে চলে যান।

স্থানীয় সূত্র জানায়, দুই শতাধিক লোকজনের সংঘবদ্ধ একটি দল শনিবার বিকালে সাবেক মন্ত্রী মুজিবুল হকের বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় তারা তিন তলা ভবনের নীচতলায় ও দোতলায় ব্যাপক ভাঙচুর চালায়। ভবনে লুটপাট শেষে নীচতলার দরজা-জানালা ভাঙচুরসহ রক্ষিত মালামাল আগুন ধরিয়ে দেয়। এছাড়াও ওই বাড়িতে মন্ত্রী মুজিবুল হকের ভাই ও ভাতিজাদের বেশ কয়েকটি ঘরে একইভাবে লুটপাট ও ভাঙচুর করা হয়। এসময় তার এক ভাই আবদুল মতিনের ছেলে জজ আবদুস সালামের ঘরে ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মুজিবুল হকের প্রতিবেশী এক যুবক বলেন, শনিবার আসরের নামাজের পর একদল যুবক ‘সন্ত্রাসীদের আস্তানা চৌদ্দগ্রামে থাকবে না’ স্লোগান দিতে দিতে মজিবুল হকের বাড়িতে প্রবেশ করে। এরপরই তারা ভবনের নিচতলার চেয়ার-টেবিলসহ বিভিন্ন আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। পুনরায় তারা মিছিল করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে যায়।

খবর পেয়ে সন্ধ্যায় চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে যায়। এছাড়া সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছায়।

চৌদ্দগ্রাম থানার ওসি হিলাল উদ্দিন আহমেদ জানান, খবর পেয়ে আমরা দ্রুত ঘটনাস্থলে যাই। ফায়ার সার্ভিসের লোকজনও আসে। এর আগে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয় এবং হামলাকারীরা চলে যায়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখছি, কে বা কারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত। উৎস: দেশ রুপান্তর।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়