মিনহাজুল আবেদীন: [২] নারায়ণগঞ্জের নবীগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নারী কেন্দ্রে প্রথম ৪ ঘন্টায় ২৫ ভাগ ভোট পড়েছে। একই বিদ্যালয়ের পুরুষ কেন্দ্রে ভোট পড়েছে ২৮ ভাগ। রোববার (১৬ জানুয়ারি) দুপুর সাড়ে বারোটায় কেন্দ্র দুইটির প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। ইভিএম পদ্ধতিতে আঙ্গুলের ছাপ মেলাতে সমস্যা হচ্ছে বলে কেন্দ্রটির ভোটাররা অভিযোগ করেছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে তার বিরক্ত। প্রথম আলো
[৩] এ বিদ্যালয়টির পুরুষ কেন্দ্রে ২ হাজার ১৮১ ও নারী কেন্দ্রে ২ হাজার ৩৬০ জন ভোটার আছে। নিউজ ইনফো বিডি
[৪] এদিকে দুপুর পৌনে বারোটায় পুরুষ কেন্দ্রটির ২ নম্বর কক্ষে গিয়ে দেখা যায় কক্ষটির গোপন বুথে একই সঙ্গে দুজন প্রবেশ করেছেন। এ প্রতিবেদক তার পরিচয় দিয়ে কারন জানতে চাইলে বুথে থাকা দুজন বের হয়ে আসেন। তাদের একজন নিজেকে কক্ষের সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে বলেন, ‘মানুষ ভোট দিতে পারছে না। দেখিয়ে দিতে হচ্ছে। ভোটারেরা লাইনে দাঁড়িয়ে বিরক্ত।’ গোপন বুথে প্রবেশ উচিত কি না জানতে চাইলে তিনি ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। বলেন, ‘মানুষের সাহায্য করলেও দোষ নাকি?’ বাংলাদেশ জার্নাল
[৫] এ ওয়ার্ডের ঠেলাগাড়ি প্রতীকের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল কাউসার কেন্দ্র পরিদর্শনে এসে ইভিএমে ধীরগতির কারনে শেষ পর্যন্ত ভোটারদের ভোট না দিয়েই ফিরে যেতে হবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘সবগুলো কেন্দ্রেই ভোটার উপস্থিতি ভালো। কিন্তু সে অনুযায়ী ভোট কাস্ট হচ্ছে না। কারো আঙ্গুলের ছাপ মেলে না, কেউ চোখে দেখে না আবার অনেক বয়স্ক মানুষ পদ্ধতিটাই বুঝে ওঠতে পারছে না। ভোট না দিয়ে ফিরে গেলে কিংবা চারটা পর্যন্ত সকলের ভোট না নেয়া গেলে সেটা মন্দ হবে।’
আপনার মতামত লিখুন :