খালিদ আহমেদ: [২] এ সংক্রান্ত এক আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারক মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ রোববার আদেশ দেন।
[৩] চার সপ্তাহের মধ্যে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি সচিব, তথ্য ও সম্প্রচার সচিব, ডিজিটাল সিকিউরিটি এজেন্সির পরিচালক ও ন্যাশনাল কম্পিউটার ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিমের পরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
[৪] এর আগে গোপন নজরদারি ঠেকাতে সুপ্রিম কোর্টের চার আইনজীবী জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিটটি করেন। তাঁরা হলেন মুজাহিদুল ইসলাম, আব্দুল আলীম, সৈয়দ মোহাম্মদ রায়হান উদ্দিন ও মো. মনিরুজ্জামান।
[৫] রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিকী, সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার সাবিত আহমেদ খান ও মাহমুদ আল মামুন হিমু। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ রাসেল চৌধুরী।
[৬] মাহমুদ আল মামুন হিমু বলেন, ‘ইসরায়েলের তৈরি স্পাইওয়্যার কিনে তা দিয়ে বিভিন্ন দেশে সাংবাদিক, রাজনীতিক, ব্যবসায়ী, অধিকারকর্মী এবং আরও অনেকের ওপর গোপন নজরদারি চালানো হচ্ছে। এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের চার আইনজীবী রিট করেন। ওই রিটের শুনানি নিয়ে আদালত রুল জারি করেছেন।’
[৭] রিট আবেদনে উল্লেখ করা হয়, পেগাসাস হলো ইসরায়েলি সাইবার আর্মস সংস্থার (এনএসও) তৈরি একটি স্পাইওয়্যার। এটিকে মোবাইল ফোনের আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েডের নতুন সংস্করণে গোপনে ইনস্টল করানো হয়েছে গুপ্তচরবৃত্তির জন্য। এর মাধ্যমে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূ