শিরোনাম
◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১৯ নভেম্বর, ২০২১, ০১:২৫ রাত
আপডেট : ১৯ নভেম্বর, ২০২১, ০১:২৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিজ ইউনিয়নের ভোটার তালিকায় নাম নেই তিনবারের সাবেক চেয়ারম্যানের

নিউজ ডেস্ক : ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনবার নির্বাচিত হয়েছিলেন দেবেশ চন্দ্র রায়। এবারও ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন তিনি। কিন্তু ভোটার তালিকায় দেখেন তাঁর নাম নেই। এই ঘটনা দিনাজপুরের বীরগঞ্জ উপজেলার ১১ নম্বর মরিচা ইউনিয়নে। বিষয়টি জানতে পেরে দেবেশ চন্দ্রের কর্মী-সমর্থকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। দেবেশ চন্দ্র নিজেও হয়েছেন হতভম্ব। প্রথম আলো

উপজেলার ১১নং মরিচা ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড মহাদেবপুর গ্রামের বাসিন্দা ধনঞ্জয় রায়ের পুত্র উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারন সম্পাদক ও তিনবারের নির্বাচিত সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান দেবেশ চন্দ্র রায়ের নাম ভোটার লিষ্টে না থাকায় প্রধান নির্বাচন অফিসার বরাবরে আবেদনের প্রেক্ষিতে সংশোধন করে দিয়েছে নির্বাচন অফিসার।

দেবেশ চন্দ্র রায় জানিয়েছেন, গত ১৬ নভেম্বর মঙ্গলবার উপজেলা নির্বাচন অফিস হতে মনোনয়ন নিতে গিয়ে ভোটার লিষ্টের সিডি গ্রহণ করে সন্ধ্যায় ভোটার নাম্বার খুঁজতে গিয়ে নিজের নাম ভোটার লিষ্টে পাওয়া যায়নি। জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার দিয়ে অনুসন্ধান করতে গিয়ে দেখেন তার ভোটার নাম্বার বীরগঞ্জের মরিচা ইউনিয়নের পরিবর্তে দিনাজপুর জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার ৭নং শিবনগর ইউনিয়নের মহেশপুর গ্রামের ভোটার তালিকার লিষ্টে রয়েছে।

সেখানের ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ মামুনুর রহমান চৌধুরীর ০১/০৯/২০২১ তারিখের একটি প্রত্যায়নে আমার জাতীয় ও চারিত্রিক সনদে আমাকে তার এলাকার বাসিন্দা বলে স্বীকার করেছে।

তিনি আরও বলেন, ১৯৮৭, ১৯৯১ ও ২০০২ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনবার চেয়ারম্যানের নির্বাচিত হই। ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করে হেরে যাই। সর্বশেষ ২০১৮ সালে জাতীয় নির্বাচনেও ভোট দিয়েছি।ভোটারের সম্মতিক্রমে এক এলাকা হতে অন্য এলাকায় যেতে দুই জায়গার চেয়ারম্যনেরই স্বাক্ষরিত প্রত্যায়ন লাগে। শত্রুতামূলক ভাবে আমার স্বাক্ষর কে বা কারা জাল করে আমাকে ৩ থেকে ৪ মাস পূর্বে তা স্থানান্তর করেছে।

উপজেলা নির্বাচন অফিসার আখি সরকার জানিয়েছেন, আমি দেবেশ চন্দ্র রায়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে ঘটনাটি জেনে ঠিক করে দেওয়ার জন্য প্রধান নির্বাচন অফিসার বরাবরে পাঠিয়েছি। ভোট স্থানান্তরের বিষয়টি ভোটারের আবেদনের প্রেক্ষিতে ও চেয়ারম্যনের প্রত্যায়নে হয়।

উল্লেক্ষ, উক্ত এলাকার বর্তমান চেয়ারম্যান ২০১৬ সালে নির্বাচিত আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আতাহারুল ইসলাম চৌধুরী হেলাল ও ফুলবাড়ী উপজেলার ৭নং শিবনগর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মামুনুর রশীদ চৌধুরী।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়