রাশিদুল ইসলাম : [২] এই কারাগারে বন্দী ছিলেন নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস, পণ্ডিত জওহারলাল নেহেরু, কবি কাজী নজরুল ইসলাম। কলকাতার ঐতিহ্যবাহী আলিপুর কেন্দ্রীয় কারাগার আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার। সেখানে থাকা কারাবন্দীদের নেওয়া হয়েছে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার বারইপুরে নবনির্মিত কেন্দ্রীয় কারাগারে। পিটিআই
[৩] গত মঙ্গলবার আলিপুর কারাগারের ১১৮ বন্দীকে বারইপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে নেওয়া হয়। তাদের ৭৪ জন সাজাপ্রাপ্ত। এ ছাড়া ৩৪ বন্দীকে স্থানান্তর করা হয় কলকাতার প্রেসিডেন্সি কারাগারে।
[৪] ব্রিটিশ ভারতের স্বাধীনতাসংগ্রামীদের বন্দী রাখার জন্য মূলত এই কারাগার নির্মাণ করা হয়। এ কারাগারে চারু মজুমদার, চিত্তরঞ্জন দাস, অরবিন্দ ঘোষ, বারিন ঘোষ, শরৎচন্দ্র বসু, বিধানচন্দ্র রায়, কে কামরাজ, প্রফুল্ল সেন, জ্যোতি বসু ছাড়াও বহু স্বাধীনতাসংগ্রামী ও রাজনৈতিক নেতা বন্দী ছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :