শিরোনাম
◈ ইসরায়েল পাল্টা হামলা করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান: উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ মিয়ানমারের আরও ১০ সেনা সদস্য বিজিবির আশ্রয়ে ◈ সয়াবিনের দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপির ◈ কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকি, আইনের শাসনে জীবনযাপন করি: ড. ইউনূস ◈ মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে ঢাকা ফিরছিলেন রফিক, পথে প্রাণ গেল সবার ◈ স্থায়ী জামিন না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছি: ড. ইউনূসের আইনজীবী ◈ উপজেলার ভোটে এমপি-মন্ত্রীদের হস্তক্ষেপ না করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ : ওবায়দুল কাদের  ◈ শ্রম আইন লঙ্ঘন: ড. ইউনূসসহ ৪ জনের জামিন ২৩ মে পর্যন্ত বৃদ্ধি ◈ ময়মনসিংহে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২, আহত ২৬

প্রকাশিত : ২২ অক্টোবর, ২০২১, ০২:৩৬ দুপুর
আপডেট : ২২ অক্টোবর, ২০২১, ০২:৩৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] জলবায়ু পরিবর্তন বৈশ্বিক নিরাপত্তাকে ঝুঁকিতে ফেলবে, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদন

লিহান লিমা: [২] জাতীয় নিরাপত্তার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে প্রথমবারের মতো এক বিশেষ বিশ্লেষণে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো বলেছে, জলবায়ু পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্য ব্যাপক হুমকি সৃষ্টি করেছে। সিএনএ

[৩] হোয়াইট হাউসের গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়য়েছে, আরো চরম আবহাওয়া মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা স্বার্থের জন্য ক্রমবর্ধমান ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলবে, শারীরিক চ্যালেঞ্জ নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জে পরিণত হতে পারে, আন্তর্জাতিক উত্তেজনা ক্রমাগত বৃদ্ধি পাবে।

[৪]প্রতিবেদনে বলা হয়, দেশগুলো নিজেদের করণীয় নিয়ে বিতর্কে জড়িয়ে পড়বে এবং এরফলে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে দরিদ্র দেশগুলো। প্রতিবেদনে বলা হয়, বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর মধ্যে বিপজ্জনক প্রতিযোগীতা এবং সহযোগিতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণে ব্যর্থতা অস্থিতিশীলতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

[৫]প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়, বিশ্বের ২০টি বেশি দেশ তাদের মোট রপ্তানি আয়ের ৫০ শতাংশেরও বেশি জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভর করে। দেশগুলো নিজেদের অর্থনীতি রক্ষা করার চেষ্টা করবে এবং নতুন প্রযুক্তি বিকাশের সুবিধা চাইবে।

[৬]মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা শক্তি ও জ্বালানি, খাদ্য, পানি এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা খাতে ঝুঁকিতে থাকা ১১টি দেশ এবং দুটি অঞ্চল চিহ্নিত করে। দরিদ্র হওয়া এই অঞ্চলগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবের সঙ্গে মানিয়ে নিতে ব্যর্থ হবে এবং সঙ্গে সঙ্গে এই স্থানগুলোতে অস্থিরতা এবং অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের ঝুঁকি পাড়বে। তাপ, বিদ্যুৎসহ পরিসেবাখাতগুলোতে চাপ সৃষ্টি হবে। এই ১১টি দেশের মধ্যে ৫টি পূর্ব ও দক্ষিণ এশিয়ার-ভারত, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, মিয়ানমার ও উত্তর কোরিয়া। ৪টি দেশ মধ্য আমেরিকা এবং ক্যারিবিয়ানের-গুয়েতেমালা, হাইতি, হন্ডুরাস এবং নিকারাগুয়া। কলম্বিয়া ও ইরাকসহ মধ্য আফ্রিকা এবং প্রশান্ত মহাসাগরের ছোট ছোট অঞ্চলগুলো ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, এসব অঞ্চলগুলোতে সৃষ্ট অস্থিতিশীলতা শরণার্থীর ঢেউ বাড়াবে যা মার্কিন সীমান্তে চাপ সৃষ্টি করবে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়