আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] খাবারের অভাব আর শঙ্কা জাগানিয়া নয় ।
[৩] বৈশি^ক ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের সর্বশেষ প্রাপ্ত স্কোর ১৯.১। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জনে ১৯.১ জনকে ক্ষুধা সইতে হয়। সূচকের সিরিয়াস ক্যাটাগরি থেকে মডারেট ক্যাটাগরিতে নেমেছে দেশ। ২০০০ সালেও এই সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ছিলো ৩৪।
[৪] ২০০০ সালে বাংলাদেশে ৫ এর নিচে শিশু মৃত্যুহার ছিলো ৮.৭ শতাংশ। ২০২১ সালে তা মাত্র ৩.১। ২০০৬ সাল থেকে এই হার লক্ষণীয়ভাবে কমেছে।
[৫] ২০০০ সালে ৫ এর নিচে শিশু অপুষ্টি ছিলো ১২.৫ শতাংশ, তা এখন ৯.৭।
[৬] কমপুষ্ট মানুষের সংখ্যা ১২.৯ থেকে ৯.৭ শতাংশে নেমে এসেছে।
[৭] অপুষ্টিজনিত দৈহিক বিকাশ বাঁধার মুখে পড়েছে ৫ বছরের নিচে এমন শিশুর সংখ্যা ২০০০ সালেই ছিলো ৫১.১ শতাংশ। ২০০৬ সাল থেকে তা দ্রুততিতে কমতে শুরু করে নেমে এসেছে ২৮ শতাংশে।