রাশিদুল ইসলাম : [২] জাতিসংঘে তালিবানের প্রস্তাবিত প্রতিনিধি সোহেল শাহিন বার্তা সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেসকে দেয়া সাক্ষাতকারে বলেন, তালিবান নিজেরাই স্বাধীনভাবে আইএসসহ যেকোনো উগ্র গোষ্ঠীকে মোকাবেলা করবে এবং ওয়াশিংটনের কাছ থেকে সাহায্য নেয়ার কোনো চিন্তা তাদের নেই।
[৩] তিনি বলেন, আফগানিস্তানে আইএস জঙ্গিদের ধ্বংস করার ক্ষমতা তাদের রয়েছে।
[৪] গত ১৫ আগস্ট তালিবান কাবুলের ওপর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার পর আইএস জঙ্গিরা বিভিন্ন স্থানে বেশ কয়েকটি হামলা করায় শতাধিক হতাহতের ঘটনা ঘটে।
[৫] তালিবান মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ বলেছিলেন, আইএস জঙ্গিদেরকে তিনি আফগানিস্তানের জন্য তেমন একটা হুমকি মনে করেন না।
[৬] আইএস জঙ্গিরা ইরাক ও সিরিয়ায় ব্যর্থ হওয়ার পর এখন আফগানিস্তান, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইনসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরো অনেক দেশেও সক্রিয় রয়েছে। বলা যায় তারা ওই অঞ্চলে প্রধান সন্ত্রাসী গোষ্ঠীতে পরিণত হয়েছে।