আয়াছ রনি: [২] জেলেরা সাগরে ফিশিং করে মাছ উঠা -নামানো এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সুবিধার্থে সরকার একটি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছেন মৎস্য অধিদফতরের মাধ্যমে। এ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য প্রাথমিকভাবে স্থান যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
[৩] বুধবার (৬ অক্টোবর) জাপানী সংস্থা জাইকার দুই সদস্য সহ মৎস্য অধিদপ্তরের একটি টিন সকাল থেকে মহেশখালীর কয়েকটি স্থান পরিদর্শন করেন।
[৪] এ পরিদর্শন টিমে ছিলেন- জাপানী সংস্থা জাইকার প্রতিনিধি নাতা হাসি ও ইবেতা, মৎস্য অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি এ এম গুলদার, জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম খালেকুজ্জামান, মহেশখালী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোঃ আবদুর রহমান খান, মেরিন ফিশারিজ অফিসার মোঃ আলাউদ্দীন আহসান ও মৎস্য অফিসের রবি চাকমা।
[৫] মহেশখালী পৌরসভার মেয়র আলহাজ্ব মকছুদ মিয়া সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন সঙ্গে উক্ত পরিদর্শন টিমকে স্বাগত জানান মেয়র এবং মহেশখালী জেটি সংলগ্ন এলাকায় মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র স্থাপন করলে পৌরসভার পক্ষ থেকে জায়গা সহ বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা দেয়া হবে বলে জানান।
[৬] জেলা মৎস্য কর্মকর্তা এসএম খালেকুজ্জামান বলেন, মহেশখালীতে প্রায় ১৭ হাজার জেলে রয়েছে। শতাধিক বিভিন্ন ধরনের মৎস্য আহরণের ট্রলার রয়েছে। মৎস্য উঠানো-নামানে এবং ক্রয়-বিক্রয়ের সুবিধার্থে মহেশখালীতে স্থাপন করা হবে মৎস্য অবতরণ কেন্দ্র।
আপনার মতামত লিখুন :