নাঈমুল ইসলাম খান: [২] প্রতিমাসে এক বা দু‘দিন ছাপাখানার কারিগরি সমস্যায় সারাদেশে চাহিদার পুরোটা সরবরাহ হয়ে ওঠেনা।
[৩] পাঠক মাত্রই দিনের পত্রিকা হাতে না পেলে কতটা বিরক্ত হন, সেটা আমরা অনুভব করতে পারি।
[৪] এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান হিসেবে তেজগাঁও শিল্প এলাকার হাতিরঝিল সংলগ্ন স্থানে আরও দুটি ছাপার মেশিন বসানোর কাজ দ্রুতগতিতে চলছে।
[৫] আশাকরি ৩ মাসের মধ্যে অতিরিক্ত ২টি ছাপা মেশিন চালু হওয়া মাত্রই ইনশাল্লাহ সংবাদপত্র সরবরাহের সমস্যা দূর হয়ে যাবে।
[৬] এছাড়াও বর্তমান ছাপাখানার তদারকি জোরদার করে, মেশিনের সমস্যা যেনো সর্বনিম্ন রাখা যায় তার জোড়ালো চেষ্টা করা হচ্ছে।
[৭] নতুন প্রিন্টিং প্রেস হবে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি সমৃদ্ধ। এর ফলে ক্রমবর্ধমান চাহিদা যেমন সুষ্ঠুভাবে নিশ্চিত করা যাবে তেমনি ছাপার মানও অনেকখানি উন্নত হবে।
[৮] সাধারণ মানুষের জন্য পত্রিকাটি সহজলভ্য এবং ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে আমরা বাংলাদেশে তৈরি নিউজ প্রিন্ট ব্যবহার করি, ফলে বাংলাদেশে বিদেশ থেকে আমদানিকৃত নিউজ প্রিন্ট বা দুর্লভ দেশীয় দামী নিউজ প্রিন্ট যারা ব্যবহার করেন সে পত্রিকাগুলোর মতো ঝকঝকে আমাদের পত্রিকা হবে না।
[৯] ব্যয় বাড়িয়ে বা পত্রিকার ক্রয়মূল্য বাড়িয়ে সংবাদপত্রকে ঝকঝকে করা চলমান সময়ে আমাদের অগ্রাধিকার নয়। অনুকূল সময়ে নিউজ প্রিন্ট পরিবর্তন করলেই বর্তমান মেশিনপত্র দিয়েই দেশের সেরা ঝকঝকে সংবাদপত্র প্রকাশনা সম্ভব। আমরা অনুকূল সময়ের অপেক্ষায় রয়েছি।
অনুলিখন: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :