সাকিব এ চৌধুরী: বিএনপির সাম্প্রতিক ৩টি বৈঠক নিয়ে দেশের প্রায় পত্রিকাগুলো শনিবার ১৮ সেপ্টেম্বর বিশেষ প্রতিবেদন ছাপিয়েছে। সেগুলোর উল্লেখযোগ্য কিছু অংশগুলো নিচে তুলে ধরা হলো। মানবজমিন: আন্দোলন শুরু করার আগে যেসব নেতা দেশের বাইরে চিকিৎসা নেন, তাদের আগেই চিকিৎসা নিতে হবে। আন্দোলন চলাকালে সব নেতার পাসপোর্ট স্থায়ী কমিটির নেতাদের কাছে জমা দিতে হবে।
[১] প্রথম আলো : ‘একবাক্যে সবাই বলেছেন, এ সরকারের অধীন আর কোনো নির্বাচন নয়।’ [২] সমকাল: এ ছাড়া ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নির্ধারণে কিছু বন্ধু পাওয়ার ইঙ্গিতও মিলেছে এ বৈঠক থেকে।
[৩] আমাদের সময় : চলতি মাসে অথবা আগামী মাসে বড় পরিসরে একটি সংবাদ সম্মেলন করতে পারে বিএনপি। এতে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি এবং দলের অবস্থান তুলে ধরে আন্দোলনের ডাক দেওয়া হতে পারে। এ সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিকদের আমন্ত্রণ জানানো হবে।
[৪] আজকের পত্রিকা : ‘এবার কিছু একটা হবে, হয়তো কিচু একটা হবে’ নির্বাচন ও আন্দোলন সামনে রেখে বিএনপির কর্মপন্থা নির্ধারণী ধারাবাহিক বৈঠক নিয়ে এমনই প্রত্যাশা ছিলো দলে এবং দলের বাইরে। তিন দিনে সাড়ে ষোলো ঘণ্টার বৈঠকে সে প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। বৈঠক শেষে লাভালাভের হিসাব মেলাতে গিয়ে ঘুরেফিরে বর্তমানের বিএনপিকেই পাওয়া গেল। ভবিষ্যতে নিজেদের স্বপ্নপূরণে দলটি কী করবে, তা জানতে আরও অপেক্ষা করতে হবে বলে জানা গেছে।
[৫] যুগান্তর : অনেকে সব বিভাগীয় শহরে সমাবেশ করার কথা বলেছেন, আবার কেউ কেউ গুরুত্বপূর্ণ জেলা শহরে এই কর্মসূচি পালনের পরামর্শ দিয়েছেন। সমাবেশের বিষয়ে একমত পোষণ করেছে হাইকমান্ড। তবে বিভাগীয় পর্যায়ে নাকি জেলা শহরে সমাবেশ হবে তা স্থায়ী কমিটির বৈঠকে সিদ্ধান্ত হবে।
[৬] নয়াদিগন্ত : ডিসেম্বরে আন্দোলনে যাওয়ার ইংগিত। আগামী ফেব্রুয়ারিতে শেষ হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ। বিএনপি ইসির পুর্নগঠন ইস্যুতেই প্রথমে মাঠে নামার চিন্তা করছে। এ লক্ষ্যে তৈরি করা হচ্ছে দলীয় প্রস্তাবনা।
[৭] আমাদের নতুন সময় : ভাড়া করার নেতৃত্বের প্রয়োজন নেই। কার্যকর নেতৃত্ব গড়ে তুলতে প্রয়োজনে রাজপথে সক্রিয় নেতাদের সমন্বয়ে তালিকা করার মতো । ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :