শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৪:৩২ সকাল
আপডেট : ০৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১, ০৪:৩৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জাফর ওয়াজেদ: মোশতাক ও দুই বীরোত্তমের রাষ্ট্রপতি হত্যার প্রতিবাদ না করা প্রসঙ্গে

জাফর ওয়াজেদ: মোশতাক ১৯৭৫ সালের ১৫আগস্ট ভোরে খুনিদের বুদ্ধি দেন যে তিনবাহিনীর প্রধানদের আনুগত্য সর্বাগ্রে প্রয়োজন। তাহলেই রাষ্ট্রপতির দায়িত্বগ্রহণ সহজ হয়। এরপর রশিদ গেলো ক্যান্টনমেন্টে সেনাপতিদের কাছে। রাজি করাতে তাকে আদৌ কোনো বেগ পেতে হয়নি। কেউ আর সংবিধান রক্ষা করার কথা ভাবেননি। মোশতাকের নির্দেশে আধঘণ্টার মধ্যে রশিদ তিন বাহিনী প্রধানকে নিয়ে ঢাকা বেতার ভবনে হাজির হয়। আর বাড়তি নিয়ে গিয়েছিলো জিয়াকে। তারা সবাই বীরোত্তম। কিন্তু বীরত্ব দেখানো তো দূরের কথা, রাষ্ট্রপতিকে হত্যার একটা প্রতিবাদ পর্যন্ত করলেন না।
গোলাশূন্য ট্যাংক আর দুই মেজরের বাধ্যগত ছেলের মতো মোশতাক আনুগত্য স্বীকার করে নিলো। যদিও মোশতাক বৈধ রাষ্ট্রপতি কেন- উপরাষ্ট্রপতিও ছিলেন না। তারা সংবিধান রক্ষার শপথধারী হলেও তা রক্ষা করতে ব্যর্থ হযেছেন। এই বীরোত্তমরা স্বাধীন দেশে মাত্র দুই মেজরের নির্দেশে নিজেদের কর্তব্যকর্ম ভুলে সেদিন খুনিদের পক্ষাবলম্বন করে স্পষ্ট করেছেন বীরের তকমার মর্যাদা রাখার যোগ্যতা তারা হারিয়ে ফেলেছেন। দেশকে অসাংবিধানিক পথে নিয়ে গিয়েছেন। জনতার আদালত তাদের ক্ষমা করেনি। লেখক : মহাপরিচালক, পিআইবি। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়