আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে এই কথা বলেন জোরামথাঙ্গা। তিনি বলেন তার রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির দ্রুতই অবনতি হচ্ছে। যদি আসাম ব্লকেজ না তোলে প্রতিবেশি রাষ্ট্রগুলোর সহায়তা চাওয়া ছাড়া তার হাতে আর কোনও বিকল্প থাকবে না। এতে ভারতের সংবিধান লঙ্ঘন হলেও তার কিছু করার নেই। ইকোনমিক টাইমস
[৪] আসাম ও মিজোরাম সীমান্তে রীতিমতো যুদ্ধাবস্থা চলছে। দুটি রাজ্যেরই বাংলাদেশের সঙ্গে সীমান্ত রয়েছে। মিজোরামের মূল ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশের জন্য আসাম ছাড়া আর কোনও পথ নেই। সেই তুলানায় বাংলাদেশি ভূখণ্ড অনেক বেশি সহজসাধ্য।
[৫] জোরামথাঙ্গা বলেন, ‘একজন ক্ষুধার্থ মানুষ আর কীই বা করতে পারে। আমরা প্রয়োজনের সময় দিল্লি থেকে নয় মিয়ানমার ও বাংলাদেশ থেকে চাল ও তেল পেয়েছি। পরিস্থিতি এবার অনেক বেশি খারাপ। মিয়ানমার সহায়তা করতে না পারবে কী না জানা নেই, তবে বাংলাদেশের সহায়তা পাবো বলে আমরা বিশ্বাস করি। সম্পাদনা : রাশিদ