শিরোনাম
◈ হাসিনা-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিভক্তি প্রকট ◈ দুই দানব ব্ল্যাক হোলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা, কী ঘটছে মহাবিশ্বে? (ভিডিও) ◈ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ২য় উচ্চতর গ্রেডে আইনি ছাড় ◈ বাংলাদেশি কর্মীদের জন্য মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা সুবিধা চালু করেছে মালয়েশিয়া ◈ শান্তির হ্যাটট্রিক, ভুটানকে সহ‌জেই হারা‌লো বাংলাদেশের মে‌য়েরা ◈ মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ ◈ ১৬ই জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা ◈ রহস্যময় নাকামোতো এখন বিশ্বের ১২তম ধনী, বিটকয়েন সম্পদ ১২৮ বিলিয়ন ডলার ◈ শাহবাগ মোড় অবরোধ করলো স্বেচ্ছাসেবক দল ◈ বিএসবির খায়রুল বাশারকে আদালত প্রাঙ্গণে ডিম নিক্ষেপ, কিল-ঘুষি

প্রকাশিত : ২৯ জুলাই, ২০২১, ০১:৫২ রাত
আপডেট : ২৯ জুলাই, ২০২১, ০২:০৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে টাকার নেশায় ভিক্ষাবৃত্তিকে বেছে নিয়েছেন সরকারি কর্মচারী

ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক: এবার সন্ধান পাওয়া গেগো এক ভুয়ো ভিখারির। লাখ লাখ টাকার ব্যাংক ব্যালেন্স থাকলেও আরও টাকা জমানোর নেশায় ভিক্ষাবৃত্তিকে বেছে নিয়েছেন তিনি। পরিচয় গোপন করে পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া রেলস্টেশনে ভিক্ষাবৃত্তি চালিয়ে যাচ্ছিলেন মানিক শর্মা নামের এক ব্যক্তি। তবে সম্প্রতি তার পরিচয় প্রকাশ হয়েছে। ইন্ডিয়াটাইমসের খবর

পুলিশ জানিয়েছে, মানিক শর্মা পেশায় সরকারি কর্মচারী। তবুও তিনি প্রতিদিন বাঁকুড়া স্টেশনের সামনে ভিক্ষা করতেন। সম্প্রতি বাঁকুড়া পৌরসভা ভবঘুরেদের পুনর্বাসন করতে গিয়ে মানিকের ব্যাপারে খোঁজখবর নেয়। এতে তার পরিচয় ফাঁস হয়ে যায়।

পশ্চিমবঙ্গের সংবাদমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে ভবঘুরেদের রক্ষা করতে ২১ জুলাই থেকে তাদের রাস্তা থেকে তুলে এনে পুনর্বাসন শুরু করে কর্তৃপক্ষ। তাদের একটি আবাসনে নিয়ে রাখার কাজ চলছিল। এ অভিযানের অংশ হিসেবে মানিককেও তুলে আনে পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। তবে কথিত ভিখারি মানিকের আচরণ দেখে সন্দেহ হয় পৌরসভা কর্মীদের। তার ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়ে জানা যায়, তিনি ভবঘুরে সহায় সম্বলহীন ভিখারি নন, বরং স্বাস্থ্য দফতরের একজন কর্মী।

পৌরসভা কর্তৃপক্ষ তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলে জানতে পারে, টাকা জমানো মানিক শর্মার নেশা। সরকারি চাকরির পাশাপাশি উপরি আয় হিসেবে ভিক্ষাবৃত্তি করলেও এক কন্যা সন্তানসহ পরিবারের কোনো দেখভাল করেন না তিনি। টাকা আয় করে তা দিয়ে ব্যাংক ব্যালেন্সেই বাড়িয়ে যাচ্ছেন মানিক শর্মা।

মানিকের ব্যাপারে বাঁকুড়া পৌরসভা কর্তৃপক্ষকে তার স্ত্রী আরও বলেন, ব্যাংক ব্যালেন্স বাড়ানোর নেশাতেই ভিক্ষাবৃত্তি করেন তিনি। চার বছর আগে শুনেছিলাম তার একটি একাউন্টে ৮০ লাখ টাকা পড়ে আছে। শুনেছি ব্যাংকে তার দুটি একাউন্ট। কিন্তু সে আমার ও মেয়ের জন্য কানাকড়িও খরচ করে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়