শাহীন খন্দকার: [২] অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু চেয়ার প্রতিষ্ঠা করায় উভয় দেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আরো দৃঢ় হবে এবং এই ঐতিহাসিক মহতী উদ্যোগের জন্য ভারত সরকার, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস ও দিল্লি বিশ্বদ্যিালয় কর্তৃপক্ষকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
[৩] মঙ্গলবার উপাচার্য গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বাংলাদেশ-ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর উপলক্ষে এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সম্মানে এই ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ প্রতিষ্ঠা করা হবে।
[৪] বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বাংলাদেশ বিষয়ক অধ্যাপক বা বিশেষজ্ঞ ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ পদটির দায়িত্বে থাকবেন। এই পদের মাধ্যমে ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং নৃবিজ্ঞান, বৌদ্ধশিক্ষা, ভূগোল, ইতিহাস, আধুনিক ভারতীয় ভাষা, সংগীত, চারুকলা, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, সমাজবিজ্ঞান এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ইত্যাদি বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে।
[৫] বিবৃতিতে উপাচার্য বলেন, ভারত, বাংলাদেশের পরীক্ষিত বন্ধু। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারতের অবদান চিরদিন স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। দুই দেশের মধ্যে অত্যন্ত সুসম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে।