শিরোনাম
◈ একনেকে ৮ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন ◈ বিশেষজ্ঞরা চার পদ্ধতিতে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরামর্শ দিয়েছেন: আলী রীয়াজ ◈ শেখ হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ করেছেন কর গোয়েন্দারা ◈ যে কারণে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ শিক্ষক ও ২০ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করলেন ◈ মানুষকে কামড়ালে ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড’ হবে কুকুরের! ◈ ডাকসু নির্বাচনে গোলাম রাব্বানীর প্রার্থিতা অবৈধ: ছয় বছর পর জিএস হতে পারেন রাশেদ খান! ◈ স্বচ্ছতা আনতে সব প্রকল্পের টেন্ডার প্রক্রিয়া অনলাইনে করা হবে, আগামী সপ্তাহেই গেজেট: পরিকল্পনা উপদেষ্টা ◈ মুসলিম দেশগুলো কি ন্যাটোর আদলে যৌথ বাহিনী গঠন করছে? ◈ ম‌্যাচ হারায় বেনফিকার কোচ বরখাস্ত, নতুন দা‌য়িত্ব নি‌তে যা‌চ্ছেন হো‌সে মরিনহো  ◈ টাঙ্গাইলে বেকারির দোকানে বিএনপি নেতার স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

প্রকাশিত : ০৯ জুলাই, ২০২১, ১১:০৫ রাত
আপডেট : ০৯ জুলাই, ২০২১, ১১:০৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জুস কারখানায় আগুনের ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে আরও ২ লাখ টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা

নিউজ ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের পরিবারকে দুই লাখ ও আহতদের ৫০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান। শ্রম কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে এ অর্থ দেওয়া হবে।

তিনি বলেছেন, আগুনের ঘটনায় যেসব শ্রমিক নিহত হয়েছেন তাদের পরিবারকে মালিকপক্ষের কাছ থেকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ আদায় করে দেওয়া হবে।

শুক্রবার (০৯ জুলাই) আগুনে পুড়ে যাওয়া হাসেম ফুড বেভারেজের কারখানাটি পরিদর্শনে এসে তিনি একথা বলেন। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক কাউসার আহমেদ পলাশ এবং রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শাহ নুসরাত জাহান। এর আগে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকেও নিহতদের পরিবারকে ২৫ হাজার ও আহতদেরকে ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। বাংলা ট্রিবিউন

প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, এ ঘটনায় মালিকপক্ষ কিংবা কলকারখানা অধিদফতরের কর্মকর্তাদের যদি কোনও গাফিলতি থাকে সে বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কারণ এসব প্রতিষ্ঠানে শ্রমিকবান্ধব পরিবেশ আছে কি-না তা দেখার দায়িত্ব কলকারখানা অধিদফতরের। এর মধ্যে তিনটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। এসব কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, রূপগঞ্জে সজীব গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান হাসেম ফুড অ্যান্ড বেভারেজের সেজান জুস কারখানায় বৃহস্পতিবার (০৮ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৫টায় আগুনের সূত্রপাত হয়। কারখানার ছয়তলা ভবনটিতে তখন প্রায় ৪০০-এর বেশি কর্মী কাজ করছিলেন। কারখানায় প্লাস্টিক, কাগজসহ মোড়কিকরণের প্রচুর সরঞ্জাম থাকায় আগুন মুহূর্তে ছড়িয়ে পড়ে সব ফ্লোরে।

প্রচুর পরিমাণ দাহ্য পদার্থ থাকায় কয়েকটি ফ্লোরের আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ফায়ার সার্ভিসের ১৮টি ইউনিটের ২০ ঘণ্টার বেশি সময় লাগে। শুক্রবার (০৯ জুলাই) দুপুরে কারখানার ভেতর থেকে ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘটনার পরপরই তিনজন নিহত হয়। সবমিলিয়ে, এ পর্যন্ত ৫২ জনের লাশ উদ্ধার হয়েছে। কারখানায় আগুনের ঘটনায় প্রায় অর্ধশতাধিক ব্যক্তি নিখোঁজ রয়েছেন। ঘটনা তদন্তে তিনটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়