আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] দক্ষিণ এশিয়ার ৪ জন আছেন এই তালিকায়।
[৩] এই নেতাদের অধিকাংশই এশিয়ার বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান। দক্ষিণ এশিয়া থেকে এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন নরেন্দ্র মোদি, ইমরান খান, গোটাবায়া রাজাপাকসে ও শেখ হাসিনা। প্রতিবছরেই এই তালিকা প্রকাশ করে রিপোর্টার্স উইদআউট বর্ডার্স বা আরএসএফ। এ বছর শেখ হাসিনাসহ নতুন করে ১৭ জন এই তালিকায় এসেছেন।
[৪] ২০১৬ সাল থেকে এই নিয়ে টানা ৫ম বারের মতো এই তালিকা প্রকাশ করলো আরএসএফ। তারা বলছে এসব নেতারা গণমাধ্যমের উপর সেন্সরশিপ আরোপ, সাংবাদিকদের কারাগারে নিক্ষেপ, তাদের বিরুদ্ধে সহিংসতার মতো কাজগুলো করেছেন। এমনকি কেউ কেউ সরাসরি সাংবাদিক হত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন।
[৫] এই অসহিষ্ণু নেতাদের ১৯ জনের শাসিত দেশগুলো আরএসএফ এর লাল তালিকায় আছে। অর্থাৎ এই দেশগুলোর পরিস্থিতি খারাপ। আর ১৬টি দেশ আছে কালো তালিকায়। এর অর্থ পরিস্থিতি মারাত্মক খারাপ। এই নেতাদের গড় বয়স ৬৬। এদের ১৩ জনই এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের।
[৬] শেখ হাসিনাকে এই তালিকায় রাখার কারণ হিসেবে বলা হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের কথা। বলা হয়েছে, এই আইনের কারণেই সাংবাদিকরা সেলফ সেন্সরশিপে বাধ্য হচ্ছেন। আরএসএফ’র দাবি, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর থেকেই সাংবাদিক নিপীড়ন বাড়িয়েছেন। সম্পাদনা : রাশিদ