শিরোনাম
◈ দেশে নিবন্ধিত কোচিং সেন্টার ৬,৫৮৭, অনিয়ন্ত্রিত আরো বহু; নীতিমালা শূন্যতায় বাড়ছে বাণিজ্যিকীকরণ ◈ অনলাইন জুয়ার অর্থ লেনদেনে দুই অভিনেত্রী গোয়েন্দা নজরে ◈ রাবি হল সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৩৯ প্রার্থী ◈ জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনে যেভাবে ধরা পড়ল ৫০ প্রতারক! (ভিডিও) ◈ জামায়াত, ইসলামী আন্দোলন ও খেলাফত মজলিসসহ কয়েকটি দল যুগপৎ আন্দোলনে নাম‌ছে, কিন্তু কেন ◈ ভ্যালেন্সিয়ার জা‌লে বার্সেলোনার ৬ গোল ◈ পিআর আদায়ে আন্দোলনে রাজনৈতিক দলগুলোতে মতভেদ ◈ বাংলাদেশ রেলওয়ের বহরে যুক্ত হচ্ছে ভারতীয় ২০০ কোচ ◈ ফরিদপুরে মহাসড়ক-রেলপথ অবরোধের ঘটনায় ৯০ জনের নামে মামলা ◈ জাতিসংঘে প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ, প্রতিদ্বন্দ্বী ফিলিস্তিন

প্রকাশিত : ২৩ জুন, ২০২১, ০৩:১৭ দুপুর
আপডেট : ২৩ জুন, ২০২১, ০৩:১৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বিদ্যুৎ উৎপাদনে জাতীয় পলিসি ও প্রোগ্রাম থাকা উচিত, অভিমত বিশ্লেষকদের

আমিরুল ইসলাম: [২] বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধি না করে কমানোর পরামর্শ। [৩] স্থপতি ও নগর-পরিকল্পনাবিদ অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, আমাদের বিদ্যুৎ খাতে অনেক সমস্যা আছে। অপ্রয়োজনীয় অনেক বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হচ্ছে।

[৪] কিছু বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্ত্রকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে, যাদের লাইসেন্স পারমিট দেওয়ার মতো অভিজ্ঞতা নেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে, কিন্তু কাজে লাগানো যাচ্ছে না। [৫] বিদ্যুৎ উৎপাদনে অনেক চিন্তা-ভাবনা করে ও জাতীয় পলিসি তৈরি করে করা উচিত। বিক্ষিপ্তভাবে একেকে সময় একেকটা করা ঠিক নয়।

[৬] বাসদের সাধারণ সম্পাদক খালেকুজ্জামান বলেন, কিছু বিদ্যুৎ কোম্পানিকে বসিয়ে বসিয়ে টাকা দেওয়া হচ্ছে। আমাদের বিদ্যুৎ এখন উদ্বৃত্ত ফলে পরিবেশ ধ্বংস করে নতুন বিদ্যুৎ কারখানা করা এবং অতীতের কিছু বিদ্যুৎ কোম্পানিকে বসিয়ে বসিয়ে টাকা দেওয়া বন্ধ করা দরকার।

[৭] এর মাধ্যমে বড় ধরনের অপচয় হচ্ছে। এই অপচয়টা গোটা দেশের মানুষের ওপর গিয়ে পড়ছে। কয়েকটি বিদ্যুৎ প্লানকে ক্যাপাসিটি চার্জের নামে গতো গয়েক বছরে ৬০ হাজার কোটি ওপরে তাদেরকে দেওয়া হয়েছে এবং সেটা এখনো অব্যাহত আছে। [৮] একদিকে পরিবেশ বিধ্বংসী বিদ্যুৎ কারখানা নির্মাণ করা, আরেকদিকে বসিয়ে বসিয়ে প্রাইভেট কোম্পানিকে টাকা দেওয়া বন্ধ করা প্রয়োজন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়