শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ১৫ জুন, ২০২১, ১১:৩৪ রাত
আপডেট : ১৫ জুন, ২০২১, ১১:৩৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ঢাকা থেকে কলকাতা, সময় লাগবে মাত্র ৩ ঘণ্টা

ডেস্ক নিউজ: [২] অপেক্ষা ৩ বছরের, এরপরই ট্রেনে কলকাতা থেকে ঢাকা যেতে লাগবে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টা। যেই পথ অতিক্রম করতে লাগত ১০ ঘণ্টা, তা অনায়াসে সাড়ে ৩, ৪ ঘণ্টায় পার করা যাবে।

[৩] সড়ক পথে ঢাকা থেকে কলকাতা আসতে বা কলকাতা থেকে ঢাকা যেতে একটা সময়ে সারাদিন লেগে যেত। দূরত্ব তো আছেই, সঙ্গে ছিল পদ্মা তীরে ফেরির জন্যে দীর্ঘ লাইনে অপেক্ষা। তবে পদ্মা নদীর উপর তৈরি হয়ে যাচ্ছে সেতু। দীর্ঘ প্রতিক্ষার অবসান ঘটিয়ে জুন মাসেই চালু হতে চলেছে এই সেতু। এদিতে রেল সেতু তৈরি হতে সময় লাগবে আরও প্রায় তিনবছর। আর সেই রেলসেতু তৈরি হয়ে গেলেই কমে যাবে কলকাতা থেকে ঢাকা যাওয়ার সময়। যেই পথ অতিক্রম করতে লাগত ১০ ঘণ্টা, তা অনায়াসে সাড়ে ৩, ৪ ঘণ্টায় পার করা যাবে।

[৪] বর্তমানে কলকাতা স্টেশন থেকে মৈত্রী এক্সপ্রেসে কলকাতা থেকে ঢাকা যাওয়া যায়। কলকাতা থেকে ঢাকা যেতে এই ট্রেনে প্রায় ১০ ঘণ্টা লাগে। বাংলাদেশের রেলমন্ত্রী মহম্মদ নূরুল ইসলাম সুজনের দাবি, ২০২৪ সালের মার্চে পদ্মা নদীর উপর রেলসেতু চালু হলেই কলকাতা থেকে ঢাকা বা ঢাকা থেকে কলকাতা যাতায়ত করতে সময় লাগবে মাত্র সাড়ে তিন ঘণ্টা।

[৫] শুধু তাই নয়, কলকাতা থেকে আগরতলা যেতে রেলে ৩০ ঘণ্টা লাগে। সেই সময়ও কমে আসতে পারে ৬ ঘণ্টায়। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যেই কলকাতা থেকে আগরতলা বাস চলে ঢাকা হয়ে। পদ্মা সেতু নির্মাণ হলে রেল পরিষেবাও চালু করা হতে পারে এই রুটে।

[৬] বর্তমানে কলকাতা স্টেশন থেকে নদীয়া হয়ে গেদে হয়ে সীমান্ত স্টেশন দর্শনা পার করে বাংলাদেশের ঢাকায় অবস্থিত ক্যান্টনমেন্ট স্টেশনে পৌঁছায় মৈত্রী এক্সপ্রেস। এই রুটে ৪০০ কিলোমিটার রেলপথ পাড়ি দিতে হয়। এর মধ্যে বাংলাদেশের সীমানার মধ্যে ২৮০ কিলোমিটার ও ভারতের মধ্যে ১২৯ কিলোমিটার। তবে পদ্মা সেতু নির্মাণ কাজ শেষ হলে কলকাতা স্টেশন থেকে বনগাঁ জংশন হয়ে হরিদাসপুর সীমান্ত দিয়ে বেনাপোল হয়ে যশোর, নড়াইল, ফরিদপুরের ভাঙ্গা হয়ে ঢাকা পৌঁছতে পারবে ট্রেনটি। এই রুটে মাত্র ২৫১ কিলোমিটার রেলপথ যেতে হবে। এই পথে গেলে পশ্চিমবঙ্গে ২৫১ কিলোমিটার রেলপথ এবং বাংলাদেশে ১৭২ কিলোমিটার পথ পার করতে হবে। যা পার করতে মৈত্রী এক্সপ্রেসের গতিতে সাড়ে তিন ঘণ্টার বেশি লাগার কথা নয়।

সূত্র: হিন্দস্তান ড্রিম বাংলা

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়