সমীরণ রায়: [২] মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আরও বলেন, শেখ হাসিনা যতটা গণমাধ্যমবান্ধব ততটা আর কেউ নন। তাঁর সময়ে দেশের ইতিহাসে সর্বপ্রথম বেসরকারি খাতে টেলিভিশনের যাত্রা শুরু হয়। তাঁর সময়ে সবচেয়ে বেশি বেসরকারি টেলিভিশন এবং সবচেয়ে বেশি সংবাদপত্র ও অনলাইন পোর্টাল অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তাঁর সময়ে তথ্য অধিকার আইন হয়েছে। শেখ হাসিনা তথ্য অধিকার আইন করে দিয়ে প্রমাণ করেছেন, কোনো তথ্য নাগরিক চাইলে তাকে দিতে হবে।
[৩] তিনি বলেন, অতীতে কেউ বিপর্যস্ত সাংবাদিকদের কল্যাণে এভাবে এগিয়ে আসেন নি, যেভাবে তিনি করোনাকালে অর্থ সহায়তা দিয়েছেন। সম্প্রতি তিনি সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টে দশ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছেন। কোনো সাংবাদিকের পরিবার অসহায় অবস্থায় পড়লে তিনি পাশে দাঁড়ান।
[৪] তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যমকে বিকশিত হতে হবে সমাজ, রাষ্ট্র, দেশ ও মানুষের কল্যাণে। সরকার গণমাধ্যমের বিকাশের পক্ষে। যত বেশি মত, তত বেশি পথ হবে। গণমাধ্যম যত মুক্তিচিন্তার বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে তত বেশি আমাদের চিন্তার জগৎ উন্মোচিত হবে।
[৫] শ ম রেজাউল করিম বলেন, রাষ্ট্রের জন্য গণমাধ্যমের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। কারণ গণমাধ্যম ত্রুটি-বিচ্যুতি ধরিয়ে দেয়। ফলে আমরা যারা সরকারের থাকি, রাষ্ট্রের দায়িত্বে থাকি তারা সঠিক কাজটি করার সুযোগ পাই।
[৬] মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে নোয়াখালী জেলা সমিতি মিলনায়তনে দৈনিক নোয়াখালী প্রতিদিন পত্রিকার নবম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।