শিরোনাম
◈ ওসমান হাদি বাংলাদেশের রাজনীতিতে যেভাবে জরুরি হয়ে উঠেছিলেন ◈ সাবেক নৌ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ ও মেয়রের বাড়িতে আগুন ◈ হাদির হত্যাকাণ্ড রাজনীতিতে ভয়াবহ মোড়ের ইঙ্গিত: আলজাজিরার বিশ্লেষণ ◈ পা‌কিস্তা‌নের কা‌ছে পরা‌জিত হ‌য়ে যুব এ‌শিয়া কা‌পের সেমিফাইনাল থে‌কে বাংলাদেশের বিদায় ◈ বাংলাদেশ ইস্যুতে সংলাপ বজায় রাখার সুপারিশ, হাসিনার রাজনৈতিক ভূমিকা নয়: ভারত ◈ শহীদ ওসমান হাদির জানাজাকে ঘিরে ৭ নির্দেশনা ডিএমপির ◈ গভীর রাতে নদী ও ইটভাটায় চলে প্রশিক্ষণ, চার বিভাগে সক্রিয় শুটার নেটওয়ার্ক ◈ হাদি হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ অব্যাহত, ঢাকায় বিজিবি মোতায়েন, বিদেশি নাগরিকদের বিশেষ সতর্কতা ◈ সুদানে ড্রোন হামলায় শহীদ ৬ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ ঢাকায় পৌঁছাবে শনিবার ◈ শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যায় জাতিসংঘের উদ্বেগ, দ্রুত তদন্ত ও ন্যায়বিচারের আহ্বান

প্রকাশিত : ০৫ জুন, ২০২১, ০১:৩২ দুপুর
আপডেট : ০৫ জুন, ২০২১, ০১:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মেহেরপুরে স্ট্যাম্প জালিয়াতি করে কোটিপতি দুই পিয়ন

মিনহাজুল আবেদীন: [২] শনিবার (০৫ জুন) ডিবিসি টিভির এক প্রতিবেদনে জানায়, ১৪ কোটি টাকার স্ট্যাম্প জালিয়াতির ঘটনা ফাঁস হয়। এরপর বেরিয়ে আসে তাদেও অবৈধ অর্থবিত্ত ও সম্পদের সন্ধান। জালিয়াতির ঘটনায় মেহেরপুর ডিসি অফিসের নাজিরের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলা করার পর এখনো ধরা পড়েনি তিনি।

[৩] জানা গেছে, মেহেরপুর ডিসি অফিসের নাজির রফিকুল ইসলাম গত ১০ বছরে শতবিঘা সম্পত্তি, একাধিক বাড়ি, গাড়ি, ট্রাক, বাস, পেট্রোলপাম্প, ইটভাটা, ফ্যাক্টরী, ক্লিনিক, বেসরকারী ব্যাংক এজেন্সির মালিক। ষ্ট্যাম্প জালিয়াতি, রাজস্ব ফাঁকি এবং রাজস্ব চুরির মাধ্যমে এসব সম্পদ গড়েছেন।

[৪] জেলা প্রশাসক বলছেন, জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

[৫] স্থানীয়রা বলছেন, নিজেদের নিরাপত্তার ভয়ে এতোদিন কেউ কথা বলেননি।

[৬] স্থানীয় রাজনীতিবিদরা বলছেন, এটা খুবই লজ্জার। এই দুর্নীতিবাজদের সম্পদ জব্দ করতে দুদক ও এনবিআরের পদক্ষেপ নেয়া উচিত।

[৭] অভিযুক্ত নাজির রফিকুল ইসলাম বলেন, যারা বলছে আমার শত শত কোটি টাকার সম্পত্তি আছে। তারা এগুলোর প্রমাণ দিক। এসব সম্পত্তি আমার ভাইয়ের।

[৮] এদিকে অভিযুক্ত রফিকুল ইসলামের প্রথম স্ত্রী বলেন, সরকার সুযোগ করে দেয়ায় তিনি সম্পদ গড়েছেন।

[৯] অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) এএসপি মাকসুদুর রহমান বলেন, এসপি স্যারের সঙ্গে কথা হয়েছে। উনি বলেছেন, অফিসিয়ালি যদি অনুমতি আনা হয় তাহলেই এ বিষয়ে কথা বলবেন।

[১০] জেলা প্রশাসক মনসুর আলম খান বলেন, যাদের এই অপরাধের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া গেছে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। তদন্ত চলছে এর সঙ্গে আর কেউ রয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সম্পাদনা: মেহেদী হাসান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়