জাকারিয়া জাহিদ: [২] দেশের সব সেক্টরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমীত পরিসরে খোলা থাকলেও পর্যটন নগরী সাগরকন্যা কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্রসহ সারা দেশের পর্যটন কেন্দ্রগুলো বন্ধ রয়েছে গতো পহেলা এপ্রিল থেকে। একদিকে পর্যটন কেন্দ্র বন্ধ অন্য দিকে ঘূর্নিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উপকূলবাসী অসহায় হয়ে পরেছে, পর্যটন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী সহ স্থানীয়রা। তাই পর্যটন কেন্দ্র কুয়াকাটাকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে খুলে দেয়ার দাবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ট্যুর অপারেটরস এসোসিয়েশন অব কুয়াকাটা (টোয়াক)।
[৩] বুধবার(২ জুন ) বেলা ১২টায় টোয়াকের একটি প্রতিনিধি দল কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে উপজেলা অফিসার আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদুল হক’র হাতে এ স্মারকলিপি প্রদান করেন।
[৪] করোনার দ্বিতীয় ডেউ যখন বাংলাদেশে আঘাতহানে তার’ই ধারাবাহিকতায় গত পহেলা এপ্রিল পর্যটন নগরী কুয়াকাটাকে বন্ধ ঘোষণা করেন সরকার। তার পরবর্তী সময় থেকে কুয়াকাটার হোটেল, মোটেল, রেস্টুরেন্টসহ সকল প্রকার প্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
[৫] টোয়াকের প্রেসিডেন্ট রুমান ইমতিয়াজ তুষার বলেন, কুয়াকাটায় পর্যটন শিল্পের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৫ হাজার মানুষ কর্মহীন দিন কাটাচ্ছে, প্রতিটি মানুষ কষ্টে দিন কাটাচ্ছে, তাই আমরা আজ উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বরাবর কুয়াকাটা পর্যটন কেন্দ্রকে খুলে দেয়ার দাবিতে কুয়াকাটার সর্বস্তরের পর্যটন ব্যবসায়ীদের পক্ষে এই স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
[৬] কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদুল হক বলেন, টোয়াকের একটি প্রতিনিধি দল কলাপাড়া কুয়াকাটার সকল পর্যটন ব্যাবসায়ীদের পক্ষে স্বাস্থ্যবিধি মেনে পর্যটন কেন্দ্রকে খুলে দেয়ার দাবিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বরাবর একটি স্মারকলিপি আমার কাছে পেশ করেছেন। স্মারকলিপিটি আমি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় পাঠানোর ব্যবস্থা করবো। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :