মিনহাজুল আবেদীন: [২] তিন ঘণ্টা একটানা বৃষ্টিতে রাজধানীর বেশির ভাগ রাস্তায় তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। নিম্নাঞ্চলের বেশিরভাগ রাস্তা তলিয়ে গেছে। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়ে এলাকাবাসীরা।
[৩] সকালে ঘর থেকে বের হয়ে অফিসগামী লোকজন বিপাকে পড়েন। বেশির ভাগ মানুষ রাস্তায় গাড়ির জন্য দাঁড়িয়ে থাকলেও সময়মত তাদের অনেকেই গাড়ি পাননি। মিরপুর, গেন্ডারিয়া, সায়েদাবাদ, মতিঝিল থেকে সবাই তাদের পায়ের জুতা হাতে নিয়ে অফিসে যাওয়ার জন্য রওনা দেন। বেশির ভাগ রাস্তায় কোনো গাড়ি ছিল না। সিএনজি থাকলেও কয়েকগুণ বেশি ভাড়া চাওয়ায় অনেকের পক্ষে গন্তব্যে যাওয়া সম্ভব হয়নি। দোকান ও বেশির ভাগ বাড়িতে পানি ঢুকে পড়ে।
[৪] কাকরাইল মোড়ে হোটেল দোকানদার আসাদ খান বলেন, রাস্তায় পানির চাপ বেড়েছে। পানি নিষ্কাশন হচ্ছে না কারণ দীর্ঘদিন ধরে রাস্তার কাজ চলছে। ফলে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে।
[৫] সিএনজি চালক আকরাম হোসেন বলেন, করোনার মধ্যে আমাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে এখন যদি আয় করতে না পারি, তাহলে কবে আয় করবো। তাই একটু বেশি ভাড়া চাইছি।
[৬] রিকশা চালক মুর্শিদ হোসেন বলেন, বৃষ্টি নামায় মনে হয় আজ ভালো আয় হবে। সম্পাদনা : রাশিদ
[video width="640" height="304" mp4="https://www.amadershomoy.com/bn/wp-content/uploads/2021/06/video-1622529079.mp4"][/video]
আপনার মতামত লিখুন :