সুমাইয়া ঐশী : [৩] চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এই বিষয়টির অনুমোদন দিয়েছেন। গত বছরের আদমশুমারি অনুযায়ী চীনের জন্মহার কয়েক দশকের তুলনায় কম হওয়ায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ঐ আদমশুমারিতে উঠে আসে, ২০২০ সালে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ শিশু জন্ম নিয়েছে চীনে। তবে এ সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট নয় চীনের নাগরিকরা। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এতে সমস্যা আরও বাড়বে। সিএনএন
[৪] জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে ১৯৬০ সালে একটি সন্তান নেওয়ার কঠোর নিয়ম চালু করে চীন। এর ব্যত্যয় ঘটলে বড় অঙ্কের জরিমানা, চাকরিচ্যুত এমনকি জোর পূর্বক ভ্রুণ নষ্ট করার চর্চাও ছিলো। এরপর ২০১৬ সালের আদমশুমারিতে দেখা যায়, ঐ বছর দেশটিতে ১ লাখ ৮০ হাজার শিশু জন্মগ্রহণ করে। জন্মহার মন্থর গতিতে হওয়ায় ঐ বছরই এক সন্তান নীতি শিথিল করে দুটি সন্তান নীতি চালু করা হয়। সম্প্রতি সেটিতেও ছাড় দিয়ে তিন সন্তান নেওয়ার নিয়ম চালু করলো চীন। বিবিসি
[৫] তবে সরকারে এই সিদ্ধান্তে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন দেশটির সাধারণ নাগরিক। স্থানীয় সোশ্যাল মিডিয়ায় তারা বলছেন, এখন আমরা নিজেদের দেখাশোনা করতেই হিমশিম খাচ্ছি। আমাদের মধ্যে অনেকেরই সন্তান নেওয়ার ইচ্ছাই নেই। সেখানে কীভাবে তিন সন্তানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। রয়টার্স সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল