মিনহাজুল আবেদীন: [২] প্রতি বছর বিদেশে যাচ্ছেন বিশাল সংখ্যক কর্মী। কিন্তু মাঠ পর্যায়ে তদারকি না থাকায় ব্যাপকভাবে সক্রিয় দালালচক্র। বিভিন্ন কৌশলে ঠকানো হচ্ছে কর্মীদের। রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোর কার্যক্রম তদারকিতে সরকারি টাস্কফোর্স টিম থাকলেও অভিবাসনে সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরগুলোর কার্যক্রমে তেমন কোনও ব্যবস্থা নেই।
[৩] সৌদিগামী এক নারীকর্মী বলেন, আমরা বাসা বাড়ির কাজে যাচ্ছি। আমাদেরকে বলা হয়েছে ২০ হাজার টাকার কথা। তবে সেটি সঠিকভাবে পাবো কিনা জানি না।
[৪] তথ্য মতে, বিএমইটির হিসেবে গত জানুয়ারি থেকে ১৮ মে পর্যন্ত ১৭ হাজার ৩০০ নারী কর্মী সৌদি আরবে গেছেন। কিন্তু মাঠ পর্যায়ে এসব কার্যক্রম কখনই তদারকি করা হয় না।
[৫] সোমবার (৩১ মে) ডিবিসি টিভির এক প্রতিবেদনে বায়রার সাবেক মহাসচিব শামীম আহমেদ চৌধুরী নোমান বলেন, সরকারি বিভিন্ন দপ্তর তাদের দায়িত্ব ভালোমতো পালন করছে কিনা সন্দেহ হয়।
[৬] সাবেক আইওএম কর্মকর্তা আসিফ মুনীর বলেন, সরকারের কল্যাণ বোর্ডের পাশাপাশি ইমিগ্রেশন ডেস্ক কাজ করলেও সমন্বয়হীনতা রয়েছে। সম্পাদনা: রাশিদ