শিরোনাম
◈ ঘুমন্ত স্ত্রী-সন্তানসহ ৬ জনের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন, দুজনের মৃত্যু ◈ ভেস্তে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে যুদ্ধবিরতি: গাজায় ‘শক্তিশালী’ হামলা চালানোর নির্দেশ নেতানিয়াহুর ◈ সোনার দাম একলাফে কমলো সাড়ে ১০ হাজার টাকা ◈ ইতালিতে রেসিডেন্স পারমিট পাওয়ায় শীর্ষ তিনে বাংলাদেশিরা ◈ গাজায় ইসরাইলপন্থী পক্ষপাতের অভিযোগে নিউইয়র্ক টাইমস বয়কটের ঘোষণা ১৫০-রও বেশি লেখক ও শিল্পীর ◈ বিপুলসংখ্যক জামিন প্রশ্নে তিন বিচারপতির কাছে কোনো ব্যাখ্যা নয়, তথ্য চাওয়া হয়েছে: সুপ্রিম কোর্ট ◈ ক্ষোভে জ্বলছে ভারতীয়রা : পাক জেনারেলকে ড. ইউনূসের দেওয়া উপহারের মানচিত্রে ভারতের সাত রাজ্য! ◈ জটিলতা কাটেনি গণভোটের সময় নিয়ে, দুই মেরুতে বিএনপি-জামায়াত ◈ কতটুকু জায়গা ছাড়তে হয় বাড়ি করার সময়, জেনে নিন আইনে কী আছে ◈ লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৪ বাংলাদেশি

প্রকাশিত : ৩০ মে, ২০২১, ০৪:৪০ দুপুর
আপডেট : ৩০ মে, ২০২১, ০৪:৪০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] আমার ছেলে তো কোনো দোষ করেনি, সে শুধু প্রকৃত রাজনীতি করতে চেয়েছিলো

জিএম মিজান : [২] জেলা ছাত্রলীগ নেতা তাকবীর হত্যা মামলা প্রায় আড়াই মাস অতিবাহিত হওয়ার পরেও হত্যা মামলার মূল আসামীদের কেউ গ্রেফতার না হওয়ায়, সন্তান হত্যার ক্ষোভে পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী মানববন্ধন করেছে।

[৩] রোববার বেলা ১১টায় শহরের জিরো পয়েন্ট সাতমাথায় খতাকবীর হত্যার মুল আসামীসহ সকল আসামীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ও সমাবেশ করেছে।

[৪] মানববন্ধনে সন্তান হারা পিতা জহুরুল ইসলাম মিডিয়ার মাধ্যমে দেশবাসীর কাছে প্রশ্ন করেন, ‘আমি কী বলব? এই সাতমাথায় অনেক বক্তব্য দিয়েছি, সমাবেশ করেছি। আজও আমাকে দাঁড়াতে হয়েছে। কেন?’ তিনি চিৎকার বলেন, ‘বগুড়াসহ দেশবাসী একটু দাঁড়ান, একটু দেখেন, একজন সন্তান হারা পিতার একটু আর্তনাদ শোনেন। আমি আমার ছেলের হত্যার বিচার চাইতে এসেছি। গত ১১ মার্চ এই সাতমাথায় আমার ছেলেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা কুপিয়ে জখম করেছে। বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ (শজিমেক) হাসপাতালে পাঁচ দিন চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আমি তো অনেকের কাছে বিচার চেয়েছি এই সাতমাথায়। আজ আপনারা আমার ছেলের হত্যার বিচার করে দিন। প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার ছেলে হত্যার বিচার চাই।

[৫] মানববন্ধন সমাবেশে অংশ নেয় সিপিবি জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ফরিদ। তিনি বলেন, গত ১১ মার্চ সাতমাথায় জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাঃ সম্পাদক তাকবীর ইসলামকে কুপিয়ে আহত করা হয়। এর কয়েকদিন পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাকবীরের মৃত্যু হয়। কিন্তু মৃত্যুর আগে তাকবীর হত্যাকারীদের নাম স্পষ্ট করে বলে যায়। তারপরও প্রশাসন এজাহারভুক্ত বা তাকবীরের বলে যাওয়া ব্যক্তিদের গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়েছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়