শাহীন খন্দকার: [২] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা আরও বলেন, কোভিড১৯ ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ শুরুর পর থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সারাদেশে করোনা টিকার দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩৮ লাখ ৭৬ হাজার ৮৩৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ২৪ লাখ ৮৭ হাজার ২০২ এবং নারী ১৩ লাখ ৮৯ হাজার ৬৩৪ জন।
[৩] এদিকে ভ্যাকসিন কর্মসূচির আওতায় প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ মিলিয়ে এখন পর্যন্ত ভ্যাকসিন দেয়া হয়েছে ৯৭ লাখ ৫০ হাজার ৬৬৩ ডোজ। বাংলাদেশে টিকার মজুদ ফুরিয়ে আসায় এবং নতুন টিকার চালান না আসায় প্রথম ডোজ নেওয়া অনেক মানুষই চিন্তিত হয়ে পড়েছেন দ্বিতীয় ডোজ যথাসময়ে পাওয়া নিয়ে।
[৪] বৃহস্পতিবার রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্টোলিভার, সোহরাওয়ার্দী, শ্যামলী টিবি হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, অনেকের দ্বিতীয় ডোজের নির্ধারিত তারিখ থাকার পরেও তারা টিকা নেয়ার এসএমএস পাননি।
[৫] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জাতীয় রোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ রোবেদ আমিন বলেন, সরকারের হাতে এখন রয়েছে মাত্র ৪ লাখ ৯৫,৪২২ ডোজের মতো টিকা। রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালসহ দেশের এক হাজার পাঁচটি হাসপাতালে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন, প্রথম ডোজ টিকা দেওয়ার পর দ্বিতীয় ডোজের ১৬ লাখ টিকার ঘাটতি পড়েছে।
[৬] ৭১ টিভি সুত্রে জানা যায়, করোনা টিকা সঠিক নিয়মে না দেয়ায় সারাদেশে অপচয় হয়েছে ৩ থেকে ৪ লাখ টিকা। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু