শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২১, ০১:৫১ রাত
আপডেট : ২০ মে, ২০২১, ০১:৫১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আজফার হোসেন: যেকোনো মুহূর্তেই যেকোনো অবিচার-অত্যাচারের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রতিবাদ-প্রতিরোধ একাধিক অর্থেই গুরুত্বপূর্ণ এবং জরুরি

আজফার হোসেন: প্রশ্ন তোলা হয়েছে : ‘বাঘের কাছে প্রাণভিক্ষা? এই রাষ্ট্র এই সরকার কি জনতার?’ না, এই সরকার জনতার নয়। নির্বাচনকে-প্রহসন-বানানো, ভোট-চুরি-করা এই সরকার যে এর মধ্যেই তার বিভিন্ন অপকর্মের ভেতর দিয়ে স্বৈরাচারী হয়ে উঠেছে তাতে অনেকের মতোই আমার কোনো সন্দেহ নেই। তাই এই প্রশ্নটা উঠেছে, এই সরকারের কাছে কীসের দাবি? এও বলেন কেউ কেউ, এই সরকারের কাছে কোনো কিছু দাবি করা মানেই এই সরকারকে বৈধতা দেওয়া। কিন্তু তারপরও একেবারে কেজো রাজনীতির স্বার্থেই বলা যাবে যে, প্রতিটি স্বৈরাচারী সরকারকেই দাবির মুখে রেখে তাকে লাগাতার চাপের মধ্যে রাখতে হয়, যাতে পরবর্তী সময়ে আন্দোলনের স্বার্থে (যদি সেই আন্দোলন গড়ে তোলা সম্ভব হয়ে ওঠে) সেই সরকারের সঙ্কট আর ফাটলকে কাজে লাগানো যায়।

সত্য, ক্ষমতাবানরা যে কথা শুনবেই তার কোনো গ্যারান্টি নেই, তাদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ যে আমাদের বিজয়কে ছিনিয়ে আনবে, তারও কোনো গ্যারান্টি নেই; কিন্তু প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ না থাকলে আগেভাগেই যে পরাজয় ঘটবে, তার অবশ্য গ্যারান্টি আছে। তাই আমি মনে করি, যেকোনো মুহূর্তেই যেকোনো অবিচার আর অত্যাচারের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রতিবাদ আর প্রতিরোধ একাধিক অর্থেই গুরুত্বপূর্ণ ও জরুরি। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়