সুমাইয়া ঐশী: [২] সম্প্রতি করোনার এই ভ্যারিয়েন্টকে ‘ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট’ হিসেবে সংবাদ প্রকাশ করে দেশটির গণমাধ্যমগুলো। একাধিক আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমেও একই বিষয় নজরে পড়ে। তবে এই ‘ভুল’কে সংশোধনের জন্য একটি বিব্রতি প্রকাশ করেছে দেশটির সরকার। ইয়ন
[৩] ভারতের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে একটি বিবৃতি প্রকাশ করা হয়।
[৪] সেখানে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার এ সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনের উদৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, করোনার বি.১.৬১৭ ধরণটিকে কোনওভাবেই ভারতীয় বলে আখ্যা দেওয়া হয়নি এই প্রতিবেদনে। এমনকি ৩২ পৃষ্ঠার এই গোটা দলিলের কোথাও ভারত শব্দেরও উল্লেখ নেই। ডেক্কান হেরাল্ড
[৫] এনিয়ে মুখ খুলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও। এই সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আমরা কোনও ভাইরাস বা ভ্যারিয়েন্টকে কখনও কোনও দেশের নামে অবিহিত করি না। সবসময়ই ভাইরাসের বৈজ্ঞানিক নাম ব্যবহার করা হয় এবং আমাদের অনুরোধ অন্যরাও যাতে একই ধারাবাহিকতা অনুসরণ করে।