আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র নেড প্রাইস তার দৈনিক ব্রিফিং-এ সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের অসম্ভব শক্তিশালী সম্পর্ক রয়েছে। তিনি জানান, তার দেশ বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূতের মন্তব্যের প্রতি নজর রাখছে। তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের স্বার্বভৌমত্ব এবং পররাষ্ট্র নীতি বিসয়ক সিদ্ধান্ত নেওয়ার অধিকারকে সম্মান করেন। দ্য প্রিন্ট
[৩] নেড প্রাইস জানান, যুক্তরাষ্ট্র তার অংশীদারদের সঙ্গে অর্থনৈতিক অগ্রগতি, জলবায়ু পরিবর্তন, মানবাধিকার ইত্যাদি ইস্যুতে কাজ করতে আগ্রহী। প্রাইস বলেন, ‘যখন কোয়াডের বিষয়টি আসে, আমরা বলবো, এটি সমমনা গণতন্ত্রগুলোর একটি অনানুষ্ঠানিক জোট। আমরা একটি মুক্ত ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল চাই।
[৪] এদিকে চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গেøাববাল টাইমসে রিসার্চ সেন্টার ফর চায়নার মহাপরিচালক লিউ জনগি দাবি করেছেন, তার দেশ বাংলাদেশের কৌশলগত সহযোগী নয়, উন্নয়ন সহযোগী। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে এই ৪ দেশের জোটে খুব বেশি করে চায় যুক্তরাষ্ট্র ও জাপান। এটি চীন ভালো চোখে দেখবে না।
[৫] গ্লোবাল টাইমসে আরও দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশের উন্নয়ন খানিকটা চীনের উপর নির্ভরশীল। তবে জাপানও বাংলাদেশের উন্নয়নে বড় ধরণের ভুমিকা রাখে। তবুও চীনের সরে আসায় বাংলাদেশ বড় ধরণের ক্ষতির মুখে পড়বে এবং উন্নয়ন স্থবির হয়ে যাবে এই মত থকে সরতে রাজি নয় পত্রিকাটি।