নাঈম পারভেজ অপু: চীনের সেনাবাহিনী পিপলস লিবারেশন আর্মি (পিএলএ)-এর গবেষণাগার থেকেই। আর জীবাণুযুদ্ধের মহড়া হিসেবে তা ইচ্ছাকৃতভাবেই ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল পরিবেশে।চীনা সেনাবাহিনীর বিজ্ঞানীরা জীবাণুযুদ্ধের মহড়া হিসেবে করোনাভাইরাসকে ব্যবহার করার পরীক্ষা-নিরীক্ষা গবেষণাগারে শুরু করেন ২০১৫ থেকে।চীন দীর্ঘ দিন ধরে কী কী পরীক্ষা নিরীক্ষা চালিয়েছে, গত মার্চে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে আমিও সবিস্তারে তার উল্লেখ করেছি। ফেসবুক থেকে
করোনাভাইরাস গবেষণাগার থেকেই ছড়িয়েছে এটা রটে গেলে, মানুষকে বিভ্রান্ত করতে কী কী পদক্ষেপ জরুরি বেইজিং তা-ও অনেক আগেই ভেবে রেখেছিল।এক সাক্ষাৎকারে চীনের ভাইরাস বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক লে মেং-ইয়ান বলেন“আমি গত জানুয়ারি থেকেই তথ্যপ্রমাণ-সহ এসব কথা ইউটিউবে বলে চলেছি।
ইচ্ছাকৃতভাবেই তা বাতাসে ছড়ানো হয়েছিল, যাতে মানুষের প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে দেওয়া যায় এবং যাতে শত্রু দেশগুলোর চিকিৎসা ব্যবস্থাকেও নড়বড়ে করে দেওয়া যায়।