শিরোনাম
◈ প্রথমবার বিশ্বকাপ জিত‌লো পর্তুগাল ◈ আগামী বছর রোনাল‌দো-জর্জিনার বি‌য়ে! বাড়ির কাছে ৫০০ বছরের পুরনো চার্চেই বিবাহ আসর ◈ বাংলাদেশে একটি আইএমইআই-এর বিপরীতে ১০ লাখ মোবাইল, বৈধতা নেই ১৯ লাখ আইফোনের! ◈ রাজধানীর বাজারে কমেছে চালসহ তিন পণ্যের দাম, অস্বস্তি বাড়াচ্ছে সবজি ◈ সমালোচনামূলক কনটেন্ট সরাতে ছয় মাসে গুগলের কাছে অন্তর্বর্তী সরকারের ২৭৯ অনুরোধ ◈ খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ফুল পাঠালেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ◈ দেড় দশকের গোপন ঋণ উদঘাটন: কেন হঠাৎ আকাশছোঁয়া খেলাপি? ◈ সাত দিনে সাত ভূমিকম্প: কাঁপছে দেশ, ভূগর্ভে কী সংকেত দিচ্ছে প্লেটগুলো? ◈ ‘অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্ত অনেকেই নির্বাচনে অংশ নেবেন’ (ভিডিও) ◈ ডেঙ্গুর টিকা নিয়ে সু-খবর দিল ব্রাজিল 

প্রকাশিত : ১১ মে, ২০২১, ০৫:৩৭ সকাল
আপডেট : ১১ মে, ২০২১, ০৫:৩৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জসিম মল্লিক: আমি যখন আমার মাকে নিয়ে লিখি

জসিম মল্লিক: আমি যখন আমার মাকে নিয়ে লিখি তখন একটা ঘোরের মধ্যে চলে যাই। নিজের অজান্তেই একটার পর একটা শব্দ বসতে থাকে। একধরনের আবেগ আর ভালোলাগায় ভেতরটা বিবশ হয়ে যায়। একটা চাঞ্চল্য তৈরি হয় ধমনীতে। পারিপার্শ্বিক সবকিছু বিস্মৃত হয়ে যাই। অন্য এক জগতে চলে যাই যেন। গল্প, উপন্যাস বা অন্য কোনো কিছু লেখার সময় আমার এমন হয় না। শুধু মাকে নিয়ে লেখার সময় হয়। মা এসে আমার সামনে দাঁড়ায়। আমি স্পষ্ট মাকে দেখতে পাই। কথা বলি। মনে হয় আমি লিখছি না, অন্য কেউ লিখছে। আমি নিজেও জানি না কী লিখছি। লেখার পর কেউ যখন বলে, আপনার লেখা পড়ে চোখে পানি এসে গেছে তখন আমি খুব অবাক হই। মাঝে মাঝে আমিও আমার লেখা পড়ে কাঁদি। এসব আমি লিখেছি। বিশ্বাস হয় না। মনে হয় কেউ আমার হয়ে লিখেছে। অলৌকিক কোনো কিছু ভর করেছিল আমার মধ্যে। প্রতিবার আমার এমন হয়। ‘আমার মা’ নামে একটা বই আছে আমার। প্রায় দেড়শ পৃষ্ঠার বই।

২০১৭ সালে প্রকাশিত হয়েছে। তারপর আরো অনেক লেখা লিখেছি মাকে নিয়ে। আমার মা ছিল খুব সাধারণ এক নারী। আমি ছিলাম তার সাধারণ সন্তান। কিন্তু আমাদের স্মৃতিগুলো ছিল অসাধারণ। সে সব স্মৃতি নিয়ে হয়তো আরো লিখব। প্রতিবার আমার মধ্যে একটা ঘোর তৈরি হবে, অদ্ভুত এক সুখানুভূতি হবে, প্রতিবার ঐশ্বরিক কোনো শক্তি আমার মধ্যে ভর করবে।

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর ৪৫১টি হাদিস ইংরেজি অনুবাদ করে স্যার আবদুল্লাহ সোহরাওয়ার্দী ‘দ্য সেইংস অব মুহাম্মদ (সা.)’ নামে একটি সংকলন প্রস্তুত করেন। প্রকাশিত হয় ১৯০৫ সালে, লন্ডন থেকে। রুশ সাহিত্যিক ও দার্শনিক লিও তলস্তয়ের মৃত্যুর পর তার ওভারকোটের পকেটে বইটির একটি কপি পাওয়া গিয়েছিল। বাণীগুলোর নৈতিক মাধুর্য, সৌন্দর্য, সাধারণ জ্ঞান, প্রায়োগিক দিক ও চিন্তাশীলতা বিভিন্নভাবে মনকে আলোড়িত করে। বইটিতে একটি হাদিসে আছে মায়ের পায়ের নিচে সন্তানের বেহেশত।  ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়