এম. আমান উল্লাহ : মাদক নিয়ন্ত্রণ, অপরাধ রোধসহ আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ওসি শেখ মুনীর উল গীয়াসের নেতৃত্বে নিরালসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন কক্সবাজার সদর মডেল থানা পুলিশ। এ কারণে তিনি সাধারণ মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন সৎ ন্যায় নিষ্ঠাবান অফিসার হিসাবে। তবে তিনি থানাকে করেছেন দালালমুক্ত।
ওসি শেখ মুনীর উল গীয়াস বলেন, কক্সবাজারবাসির গর্ব করার মতো অনেক কিছু আছে। তার মধ্যে কিছু অসাধু মাদকব্যবসায়ী ও দুষ্ট চক্রের কারণে এ এলাকার সুনাম নষ্ট হচ্ছে। এজন্য সব সময়ই মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করবেন বলে জানান তিনি।
ওসি বলেন, ‘আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের তৎপরতার কারণে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ছাড়া পূর্বের ন্যায় এখন আর প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা, থানায় দালালি, ইভটিজিং, চোরি-ছিনতাই তুলনামুলকভাবে কমে এসেছে। পাশাপাশি থানার সার্বিক আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সাংবাদিক ও সচেতন মহল সহ এলাকাবাসীর সুষ্ঠু ও সুপরিকল্পিত দিক নির্দেশনা আশা করেন ওসি গীয়াস।
সাধারণ মানুষ জানান, তিনি কক্সবাজার সদর মডেল থানায় যোগদানের পর থেকে বিপুল পরিমাণ মাদক ও নিয়মিত মামলার আসামীদের আটক করে বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করে প্রশংসা কুড়িয়েছে। কেউ আইনের উদ্ধে নয় তা তিনি প্রমান করেছেন কক্সবাজার শহরে।
সচেতন মহল বলছেন, বাংলাদেশ পুলিশ জনগণের বন্ধু আর অপরাধীদের শত্রু। সাধারণ মানুষের শান্তি ও আইনি সহায়তা দেয়াই এখন কক্সবাজার থানার ওসি শেখ মুনীর উল গীয়াসের প্রতি মুহুর্তের কাজ। নিরীহ মানুষকে হয়রানি না করে প্রকৃত অপরাধীদের শাস্তি দিতে থানার সকল অফিসারদের নিদের্শনা দিয়েছেন তিনি। সেই মোতাবেক সকল অফিসাররা কাজ করে চলেছেন।তিনি থানাকে দালাল ও তদবিরমুক্ত করেছেন।
থানা সূত্র জানায়, সদর মডেল থানায় যোগদান করেই ওসি গীয়াস মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের পাশাপাশি মাদক ব্যবসায়ী গডফাদারদের আটকের জন্য সাড়াশি অভিযান পরিচালনা করেন। তার সার্বিক তৎপরতায় জনমনে প্রশান্তি ফিরে এসেছে। একের পর এক মাদক সম্রাটদের আটকে সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। এজন্য সব সময়ই মাদক সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অনুসরণ করেন তিনি।