কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা গণমাধ্যমকে এ কথা জানালেও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে ভারতকে সহযোগিতা করার তালিকায় থাকা ঔষধে সুনির্দিষ্টভাবে রেমডেসিভিরের কথা বলা হয়নি।
[৩] বিবিসি বাংলার প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়ে বলা হয়, সম্প্রতি ভারতে করোনা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হওয়ার প্রেক্ষাপটে দেশটিতে এ ঔষধের প্রচণ্ড চাহিদা তৈরি হয়েছে।
[৪] বাংলাদেশের আটটি কোম্পানির এ ঔষধ তৈরির অনুমোদন রয়েছে।
[৫] হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা বলেন, বিশ্বে এখন সবাই একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল। আমরা দিচ্ছি এবং নিচ্ছিও। এই মুহুর্তে আমাদের প্রয়োজন যে অনেক বেশি, সেটা আমাদের পার্টনার বা অংশীদার দেশগুলোও সবাই উপলব্ধি করছে।
[৬] আমার মনে হয় ভ্যাকসিনকেও সেভাবেই দেখতে হবে। আমরা আমাদের ভ্যাকসিন কর্মসূচি শুরু করেছি। আন্তর্জাতিক সহযোগিতার বিষয়ও আছে।
[৭] ব্রিফিংয়ে টিকার প্রসঙ্গ এলেও বাংলাদেশকে সিরাম ইন্সটিটিউটের টিকা দেয়া নিয়ে যে সংকট তৈরি হয়েছে তা নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি ভারতের পররাষ্ট্রসচিব হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা।