শিরোনাম
◈ নতুন বিপদের সতর্কতা: প্লেট লকড, জমছে শক্তি—বাংলাদেশে বড় ভূমিকম্প সময়ের ব্যাপার মাত্র ◈ ভূমিকম্পের পর সাগরের বুক চিড়ে যেভাবে জেগে উঠেছিল সেন্টমার্টিন দ্বীপ (ভিডিও) ◈ যেসব এলাকায় শনিবার ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না ◈ হাসিনার আপিল করার সুযোগ আছে: অ্যাটর্নি জেনারেল ◈ হবু স্বামীর মৃত্যুর দেড় বছর পর সন্তানের জন্ম, মাত্র ৯টি শুক্রাণু নিয়ে ইসরাইলি চিকিৎসকের অবিশ্বাস্য সফলতা! ◈ আ. লীগের নেতাকর্মী ও সমর্থকরা কাকে ভোট দিবেন, নানা অলোচনা ◈ উগান্ডাকে হারিয়ে নারী কাবা‌ডি বিশ্বকা‌পের সেমিফাইনালে ভারত ◈ পরিচয় জানা গেল পুরান ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত ৩ জনের  ◈ মৃত্যুদণ্ড, নিষেধাজ্ঞা ও পলাতক নেতৃত্ব, নেই অনুশোচনাও—কোন পথে ফিরবে আওয়ামী লীগ? ◈ ঢাকার পুরোনো ভবনগুলোর ৯০ ভাগই বিল্ডিং কোড মানে নাই: রিজওয়ানা হাসান

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৫ দুপুর
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতে ব্যতিক্রম এক গ্রাম, ঢুকতেই পারেনি করোনা

ডেস্ক নিউজ: বিশ্বে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। দেশটির প্রতিটি রাজ্য, প্রতিটি জেলায় এবং গ্রামে-গঞ্জে ঢুকে পড়েছে করোনা। এত কিছুর মধ্যেও এই ভাইরাস থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে একটি ছোট গ্রাম! করোনা নাকি এখনো ঢুকতেই পারেনি সেই গ্রামে।

মধ্যপ্রদেশের বেতুল জেলার অন্তর্গত ওই গ্রামটির নাম চিখালার। গোটা ভারতে যখন লাফিয়ে সংক্রমণ ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে সেখানে নিজেদের সুরক্ষিত রেখে এই গ্রামের বাসিন্দারা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। খবর আনন্দবাজারের

২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, মোট ৮৭টি পরিবারের বাস চিখালার গ্রামে। এখানে মোট জনসংখ্যা ৪৭৬। গ্রামে নারী এবং পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান। ২৪০ জন নারী এবং ২৩৬ জন পুরুষ রয়েছেন।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, মূলত এই গ্রামের নারীদের তৎপরতাতেই এমনটা হওয়া সম্ভব হয়েছে। করোনা সংক্রমণ আটকাতে কোনও বহিরাগতকে এই গ্রামে ঢুকতে দেন না এই গ্রামের নারী বাহিনী। নিজেরাও সচরাচর গ্রাম ছেড়ে বের হন না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনাকাটার জন্য দু’জন যুবককে নিয়োগ করেছেন এই গ্রামের নারীরা। ওই দু’জনই প্রত্যেক পরিবারের প্রয়োজন জেনে নিয়ে গ্রামের বাইরে গিয়ে সেসব কিনে নিয়ে আসেন এবং বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন।

বাইরে থেকে কেউ যাতে গ্রামটিতে ঢুকতে না পারে এজন্য গ্রামে প্রবেশের মূল রাস্তা বাঁশের বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন নারীরা। শুধু তাই নয়, গ্রামের নারীরা নিজেদের মধ্যেই দিনের ২৪ ঘণ্টা সময় ভাগ করে নিয়েছেন পাহারা দেওয়ার জন্য। রীতিমতো লাঠি হাতে গ্রামে প্রবেশপথে পাহাড়া দেন তারা। নারীদের এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের জন্য গ্রামটি উদাহরণ হয়ে উঠেছে গোটা ভারতের কাছে। সূত্র: জুম বাংলা নিউজ, এই সময়

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়