শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৫ দুপুর
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২১, ০৩:০৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ভারতে ব্যতিক্রম এক গ্রাম, ঢুকতেই পারেনি করোনা

ডেস্ক নিউজ: বিশ্বে করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারত। দেশটির প্রতিটি রাজ্য, প্রতিটি জেলায় এবং গ্রামে-গঞ্জে ঢুকে পড়েছে করোনা। এত কিছুর মধ্যেও এই ভাইরাস থেকে দূরত্ব বজায় রেখেছে একটি ছোট গ্রাম! করোনা নাকি এখনো ঢুকতেই পারেনি সেই গ্রামে।

মধ্যপ্রদেশের বেতুল জেলার অন্তর্গত ওই গ্রামটির নাম চিখালার। গোটা ভারতে যখন লাফিয়ে সংক্রমণ ও মৃতের সংখ্যা বাড়ছে সেখানে নিজেদের সুরক্ষিত রেখে এই গ্রামের বাসিন্দারা দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। খবর আনন্দবাজারের

২০০৯ সালের হিসাব অনুযায়ী, মোট ৮৭টি পরিবারের বাস চিখালার গ্রামে। এখানে মোট জনসংখ্যা ৪৭৬। গ্রামে নারী এবং পুরুষের অনুপাত প্রায় সমান। ২৪০ জন নারী এবং ২৩৬ জন পুরুষ রয়েছেন।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, মূলত এই গ্রামের নারীদের তৎপরতাতেই এমনটা হওয়া সম্ভব হয়েছে। করোনা সংক্রমণ আটকাতে কোনও বহিরাগতকে এই গ্রামে ঢুকতে দেন না এই গ্রামের নারী বাহিনী। নিজেরাও সচরাচর গ্রাম ছেড়ে বের হন না। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস কেনাকাটার জন্য দু’জন যুবককে নিয়োগ করেছেন এই গ্রামের নারীরা। ওই দু’জনই প্রত্যেক পরিবারের প্রয়োজন জেনে নিয়ে গ্রামের বাইরে গিয়ে সেসব কিনে নিয়ে আসেন এবং বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন।

বাইরে থেকে কেউ যাতে গ্রামটিতে ঢুকতে না পারে এজন্য গ্রামে প্রবেশের মূল রাস্তা বাঁশের বেড়া দিয়ে বন্ধ করে দিয়েছেন নারীরা। শুধু তাই নয়, গ্রামের নারীরা নিজেদের মধ্যেই দিনের ২৪ ঘণ্টা সময় ভাগ করে নিয়েছেন পাহারা দেওয়ার জন্য। রীতিমতো লাঠি হাতে গ্রামে প্রবেশপথে পাহাড়া দেন তারা। নারীদের এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগের জন্য গ্রামটি উদাহরণ হয়ে উঠেছে গোটা ভারতের কাছে। সূত্র: জুম বাংলা নিউজ, এই সময়

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়