ডেস্ক রিপোর্ট : রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। বুধবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ৮টা ২৫ মিনিটের দিকে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়। প্রায় ২৭ সেকেন্ড স্থায়িত্ব হয় এ কম্পন।
মার্কিন ভূ-তাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পে রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ২। ভূমিম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের আসামের গুয়াহাটির কাছে শোনিতপুরে। স্থানীয় সময় বুধবার সকাল ৭টা ৫৫ মিনিটে কম্পন অনুভূত হয় উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, কালিম্পং প্রভৃতি জেলায়। হঠাৎ কেঁপে ওঠে পায়ের তলার মাটি। এছাড়া মালদা, মুর্শিদাবাদ ও দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলাতেও কম্পন অনুভব করেন বাসিন্দারা। এমনকি কলকাতাতেও মৃদু কম্পন অনুভূত হয়েছে।যদিও এখন পর্যন্ত কোনো রকমের জীবনহানি কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। তবে আতঙ্কিত হয়ে পড়েন অনেকে। আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে মানুষ রাস্তায় বেরিয়ে পড়েন।
বাংলাদেশ ও ভারত ছাড়াও মিয়ানমার, ভুটান ও চীনের বিভিন্ন স্থানেও এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে বলে জানিয়েছে রয়টার্স।
এদিকে, আনন্দবাজার পত্রিকা জানায়, ভারতে ৬.৪ তীব্রতার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তরবঙ্গ, অসম, কম্পন টের পেল কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গ। বুধবার সকালে ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলা। কম্পন অনুভূত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গেও। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ৬.৪। অসমের গুয়াহাটির কাছে শোনিতপুরে ভূমিকম্পের উৎসস্থল বলে জানা গিয়েছে।
বুধবার সকালে ৭টা ৫৪ মিনিট নাগাদ কম্পন অনুভূত হয় উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, কালিম্পং প্রভৃতি জেলায়। কেঁপে ওঠে পায়ের তলার মাটি। এছাড়া মালদা, মুর্শিদাবাদ ও দক্ষিণবঙ্গের কিছু জেলাতেও কম্পন অনুভব করেন বাসিন্দারা। এমনকি কলকাতাতেও মৃদু কম্পন অনুভূত হয়েছে বলে খবর।
সাত সকালে কম্পন শুরু হতেই আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই বাড়ি ছেড়ে বাইরে বেরিয়ে আসেন। বেশ কিছু জায়গায় বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে পড়েছে বলে খবর। বাড়ি-ঘর ও রাস্তাতেও ফাটল ধরেছে অনেক জায়গায়। তবে ঠিক কতটা ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা এখনও জানা জায়নি।
আপনার মতামত লিখুন :