সমীরণ রায়: [২] শুক্রববার জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক বিবৃতিতে তারা বলেন, গত বৃহস্পতিবার হেফাজতে ইসলামের আমির বাবুনগরীর “লকডাউন তুলে নেওয়ার বিনিময়ে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে জেলে যাবো” বক্তব্য অত্যন্ত নিম্নমানের চতুরতা, ধূর্ততা, ধড়িবাজি, চটকদারি, অসততা, মিথ্যাচার, ভণ্ডামি আর দ্বৈধতার বহিঃপ্রকাশ।
[৩] তারা বলেন, বাবুনগরী লকডাউনকে এমনভাবে চিহ্নিত করেছে যে, লকডাউন বাংলাদেশ সরকারের আবিষ্কার। সরকার লকডাউন দিয়েছে দেশের সাধারণ মানুষকে কষ্ট দিতে, হেফাজতি নেতাদের গ্রেপ্তার করতে, আর মুসলমানদের ইবাদত বন্ধ করতে। লকডাউন নিয়ে বাবুনগরীর বক্তব্য মিথ্যাচার ছাড়া আর কিছুই নয়।
[৪] লকডাউনে কী ফৌজদারি মামলায় সুনির্দিষ্টভাবে অভিযুক্ত আসামি গ্রেপ্তারে রাষ্ট্রীয় আইনে কোনো বাধা আছে, এমন প্রশ্ন রেখে ইনু ও শিরিন বলেন, ‘বাবুনগরী, মামুনুলরা মানুষের ধর্মবিশ্বাসকে পুঁজি করে তাদের সাদকা-জাকাত-দানের টাকায় ব্যক্তিগত ভোগ-বিলাস-আমোদ-প্রমোদেই জীবন কাটায়। এর প্রমাণ মানুষের সামনে প্রকাশিত হয়ে গিয়েছে।