শাহীন খন্দকার: [২] অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেছেন, লকডাউন দেয়া না হলে পরিস্থিতি আরো ভয়াবহ হতো। তিনি বলেন, চলমান লকডাউনের সুফলও শীঘ্রই পাওয়া যাবে। লকডাউনের সময়সীমা ২৮ দিন বৃদ্ধিও অত্যন্ত যৌক্তিক ও প্রয়োজনীয় বলেন তিনি।
[৩] উপচার্য বলেন, চলমান লকডাউনে রাজধানীসহ দেশের অলি, গলি, বাজারসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সামনে মানুষের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এসব স্থানে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর তৎপরতা বাড়ানোর তাগিদ দেন। মঙ্গলবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন। চলমান কঠোর লকডাউনের মাঝেও বিএসএমএমইউর কনভেনশন সেন্টারে টিকা নিয়েছেন ২হাজার ৮ জন। এ পর্যন্ত প্রথম ডোজ ৫৩ হাজার ৭ শত ৫৭ টিকা নিয়েছে আর দ্বিতীয় ডোজ ১৫ হাজার ৭১ জন টিকা নিয়েছেন ।
[৪] বেতার ভবনের পিসিআর ল্যাবে ২০ এপ্রিল পর্যন্ত ১ লক্ষ ৩৩ হাজার ৭ শত ১৫ জনের কোভিড-১৯ টেস্ট করা হয়েছে। ফিভার ক্লিনিকে এপর্যন্ত ৯১ হাজার ২ জন রোগী চিকিৎসাসেবা নিয়েছেন। করোনা ইউনিটে সকাল ৮টা পর্যন্ত ৮ হাজার ১ শত ৫৮ জন রোগী সেবা নিয়েছেন। ভর্তি হয়েছেন ৪ হাজার ৬ শত ৩৪ জন। সুস্থ হয়ে বাসায় ফিরেছেন ৩ হাজার ৮ শত ২৩ জন। বর্তমানে ভর্তি আছেন ২০২ জন রোগী এবং আইসিইউতে ভর্তি আছেন ২০ জন রোগী। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছেন ১৭ জন রোগী।