আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২ কোম্পানিটির দাবি, এই ভ্যাকসিন প্রাণ বাঁচায়, তাই বর্ধিত দাম দোষের নয় ।
[৩] বুলগেরিয়ান প্রধানমন্ত্রী বোয়কো বরিসভ জানিয়েছেন, ২০২২ ও ২৩ সালে সরবরাহের জন্য ইইউ এর সঙ্গে ফাইজার-বায়োএনটেকের চুক্তি অনুযায়ী প্রতি ডোজ ভ্যাকসিনের দাম অনেকটাই বাড়ছে। নতুন চুক্তিতে কোম্পানি দুটির কাছে ১৮০ কোটি ডোজ পর্যন্ত ভ্যাক্সিন চায় ইইউ। এর মধ্যে ৯০ কোটি অপশনাল হিসেবে রাখা হচ্ছে। রঢটার্স
[৪] বরিসভ বলেন, ‘ফাইজারের দাম ছিলো ১২ ইউরো। এরপর তা বেড়ে দাঁড়ায় সাড়ে ১৫ ইউরো। কিন্তু এখনই এর দাম হয়ে গেছে সাড়ে ১৯ ইউরো।’ এখন পর্যন্ত ফাইজারের সঙ্গে ৬০ কোটি ডোজের চুক্তি হয়েছে ইউই’র। বিজনেস টুডে
[৫] ফাইজারের প্রধান জানিয়েছেন, তাদের ভ্যাকসিনের দাম একবেলা খাবারের চেয়ে বেশি নয় এবং এটি মুনাফার জন্য দরিদ্র দেশগুলোতে বিক্রি করা হবে না। অ্যালবার্ট বৌরলা বলেন, ‘ভ্যাকসিন এমনিতেই দামি। মানুষের জীবন বাঁচানো আর অর্থনীতি খুলে দিতে এটি কাজে লাগে। আমরা একবেলা খাবারের দামে এটি বিক্রি করছি।’
[৬] ফাইজার ও মডার্না এই দুই মার্কিন ভ্যাকসিন বিশে^ সবচেয়ে দামি। অ্যাস্ট্রাজেনেকা ও জনসন অ্যান্ড জনসনের ভ্যাকসিন কিছুটা সস্তা। তবে পাশর্^প্রতিক্রিয়ার শঙ্কায় অনেকে এগুলো নিতে ভয় পাচ্ছেন। অনেকের ধারণা এরই সুযোগ নিচ্ছে ফাইজার।
আপনার মতামত লিখুন :