রাকিবুল রিফাত; [২] ৫ সপ্তাহের মধ্যে এ নিয়ে তিনবার ধূলিঝড়ের সম্মুখীন হলো দেশটি। বৃহস্পতিবার মারাত্নক দূষণের কবলে পড়ে বেইজিং, যাতে স্বাভাবিকের তুলনায় বাতাসে ভাসমান কণার ঘনত্ব বেড়ে দাড়ায় বহুগুণ। দি গার্ডিয়ান
[৩] মঙ্গোলিয়া থেকে উড়ে আসা বালি ও নর্থ ওর্য়েস্টান চায়নার ঝড়ো বাতাস ধূলিঝড়ের অন্যতম কারণ। দুষণের মাত্রা ১০ পিএম এর চেয়ে বেশী যেখানে বাতাসে ধূলিকণার অস্তিত্ব প্রতি কিউবিকমিটারে ৯৯৯ মাইক্রোগ্রাম। যা ফুসফুসকে মারাত্নক ক্ষতিগ্রস্থ করবে।
[৪] বিশ্ব সাস্থ্য সংস্থা সতর্কতা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছে। চীনা আবহাওয়া প্রশাসন জানিয়েছে শুক্রবারের পরে দূষনের মাত্রা কমতে পারে। এর আগে উত্তর চীনে ধূলিঝড়ের সময় বাতাসে ধূলি কণার পরিমাণ কম ছিল কিন্তু বাতাসের গতি বেশী ছিল এবং সে অঞ্চলে সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছিল।
[৫] বেইজিংয়ের একটি বিশেষজ্ঞ দল মঙ্গোলিয়ার ধূলিঝড় নিয়ে গবেষণা করতে সেখানে পৌঁছেছে। বিশেষজ্ঞরা জানায় প্রতিবছর চীনে আসা ধুলোর অর্ধেকের বেশি বিদেশ থেকে আসে যার বেশিরভাগ মঙ্গোলিয়া থেকে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :