শাওন মাহমুদ: বহুদিন পর একটা বাঘের বাচ্চার মতন হুংকার দিলো একজন তরুণ নেতা। অভিবাদন। ‘খেলাফতে মজলিশ নামক একটি দলের এক নেতা এই কুলাঙ্গার মামুনুল হকের পক্ষে যেভাবে সাফাই গাইলো, এতে বোঝা যায় দ্বীনে ইসলাম শুধুই তাদের বেঁচে থাকার জন্য একটি মাধ্যম। ধর্ম ব্যবসায়ী গোষ্ঠীর মনে রাখা প্রয়োজন স্বাধীনতা যুদ্ধে এই দেশের জনগণ তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। তাদের ছাড়াই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে, আওয়ামী লীগ সহ প্রগতিশীল শক্তির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধ হয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা ছিনিয়ে এনেছিলো। কিছু এতিম শিশুকে রাখে বলে তারা অনেকের সহানুভূতি পায়।
তারা দেশের প্রচলিত সরকার কাঠামো, শিক্ষা ব্যবস্থা, প্রশাসন ও আইনের অধীনে না আসলে, তাদের কীভাবে শায়েস্তা করতে হবে তা আমাদের জানা আছে। পিতার ভাস্কর্য অপমানিত করার পর থেকে, তাদের স্পর্ধার শুরু, এখন ১৭টি লাশের ওপরে চলছে তাদের ‘রিফ্রেশমেন্ট’ জীবন। আগুন যারা জ্বালিয়েছে, পিতার ছবিতে হাত যারা দিয়েছে, তাদের একটা একটা করে ধরে আনা হবে, আইনের সম্মুখীন করা হবে। সামাজিক, ধর্মীয়, অর্থনৈতিক, সর্ব পর্যায়ে এই কাঠমোল্লা গোষ্ঠীকে প্রতিহত করতে হবে। আওয়ামী লীগ বানের জলে ভেসে আসেনি।
গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনীতি করতে চায় করবে, কিন্তু ধর্ম ব্যবসা করে মানুষের ঘরবাড়ি জ্বালানোর পরিণাম তাদের বোঝাতে হবে। আগুন সন্ত্রাস করে বিএনপি-জামায়াত ছাড় পায়নি, এই ধর্ম ব্যবসায়ীরাও ছাড় পাবে না। ইনশাল্লাহ।’- মাননীয় শিক্ষা উপমন্ত্রী, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :