শিরোনাম
◈ ১৩ দিনে রেমিট্যান্স এলো প্রায় ১৬ হাজার কোটি টাকা ◈ বড় সুখবর ছুটি নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ◈ ফরিদপুরে মহাসড়কে হঠাৎ বিক্ষোভ, যান চলাচল পুরোপুরি বন্ধ  ◈ নিলামে আরও ৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনলো কেন্দ্রীয় ব্যাংক ◈ কোনো চাপে নয়, ভারতের অনুরোধে ইলিশ পাঠানো হয়েছে: উপদেষ্টা ◈ বাংলা‌দে‌শের দুই আয়রনম্যান বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে সফল ◈ ভারতের ব্যাডমিন্টন তারকা জ্বালা গুট্টা এক‌টি হাসপাতা‌লে ৩০ লিটার স্তন্যদুগ্ধ দান করলেন ◈ হাসিনা বিরোধীদের দমন করতেন হিটলারের মতো: ট্রাইব্যুনালে মাহমুদুর রহমান ◈ যমুনা অভিমুখে বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকরা, পুলিশের জলকামান–সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ (ভিডিও) ◈ বিবিএসের নামসহ বদলে যাচ্ছে অনেক কিছু, আসছে আমূল পরিবর্তন

প্রকাশিত : ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:০৩ বিকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২১, ০৭:০৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] বৈশাখী উপলক্ষে সহস্রাধিক শিখ পুণ্যার্থীকে ভিসা দিল পাকিস্তান

রাশিদুল ইসলাম : [২] সম্প্রীতির আলো দেখছে ভারত ও পাকিস্তান। সেপিয়ানের নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর গত দুই মাস গোলাগুলির আওয়াজ ভেসে আসেনি। সীমান্ত সংঘর্ষে কেঁপে ওঠেনি বানিহালও। দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার জেরে উপত্যকা এখন আগের চাইতে অনেক শান্ত। স্বীকার করেছেন ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল এম এম নাভরানে। টাইমস অব ইন্ডিয়া

[৩] বৈশাখী পার্বণ। শিখদের পবিত্র উৎসব। আগামী ১২ থেকে ২২ এপ্রিলের মধ্যে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে থাকা অগণিত শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ মেতে ওঠেন নববর্ষের এই পরবে। পাকিস্তানেও বৈশাখী ধুমধাম করে পালিত হয়। কোভিড সংক্রমণ বাড়ছে। এবছরও বিশেষ ‘পিলগ্রিম ভিসা’ পেলেন ভারতের ১১শ শিখ পুন্যার্থী।

[৪] ১৯৭৪ সাল থেকে দ্বিপাক্ষিক প্রোটোকল মেনে বছরের এই বিশেষ দিনে প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তানে ভারতের অনেক পুণ্যার্থী পাড়ি দেন। দিন দশেক ধরে চলে নানান অনুষ্ঠান ও আয়োজন।

[৫] ১৬৯৯ সালে এই দিনেই শিখ সম্প্রদায়ের দশম গুরু গোবিন্দ সিং খালসা প্রতিষ্ঠা করেন। সাধারণত ১৩ এপ্রিল, বৈশাখী অনুষ্ঠিত হয়। প্রত্যেক গুরুদুয়ারাতে এদিন পবিত্র ‘গ্রন্থসাহেব’ পাঠ করা হয়। ইদানীং ব্যক্তিগত কিংবা কোনও সংস্থার উদ্যোগে গ্রন্থসাহেব নিয়ে আয়োজিত হয় শোভাযাত্রাও। তরোয়াল হাতে পাঁচ জন ধর্মীয় নেতা (‘পঞ্চ পেয়ারে’) তার নেতৃত্ব দেন। কীর্তন, তলোয়ার খেলা এবং ভাংরা নাচের মাধ্যমে দিনটি আনন্দময় হয়ে ওঠে।

[৬] অবিভক্ত পাঞ্জাবে কাটাস রাজের মাজারে বসত বৈশাখীর মেলা। যোগ দিতেন ১০ হাজার ভক্ত। একইভাবে বৈরাগী বাবা রাম থামানের মাজারেও নতুন বছরের মেলায় ৬০ হাজারেরও বেশি পুণ্যার্থী পা বাড়াতেন বলে জানা গিয়েছে। পাকিস্তান সৃষ্টি হবার পর হিন্দু জনস্রোত এদেশে চলে এলেও পীঠস্থানগুলির অধিকাংশই রয়ে গিয়েছে। আগের মতো ততটা বর্ণোজ্জ্বল জমায়েত না হলেও ভক্তমহলে টান কিন্তু এতটুকু কমেনি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়