আরাফাত মহসিন: [২] পাঁচ এপ্রিল থেকে লকডাউন ঘোষণা করা হলেও স্বাস্থ্যবিধি মেনে দৈনিক ৫ ঘণ্টা চালু রাখা হয়েছে বইমেলা। মেলা খোলা রাখার সময় নির্ধারিত করে দেওয়া হয়েছে দুপুর বারোটা থেকে বিকেল পাঁচটা।
[৩] পাঁচ এবং ছয় এপ্রিল গণপরিবহন চলাচল বন্ধ থাকায় মেলায় ক্রেতার সংখ্যা খুবই কম ছিলো। সাত এপ্রিল থেকে গণপরিবহন চলাচল শুরু হলে মেলায় ক্রেতা আসার সম্ভাবনা দেখছিলেন প্রকাশকরা।
[৪] প্রকাশকদের দাবি, মেলায় প্রতিটি স্টলের গড় বিক্রি একহাজার টাকারও নিচে নেমে গেছে। এমতবস্থায় মেলা চালু রাখলে লাভের বিপরীতে ক্ষতির সম্ভাবনাই বেশি।
[৫] বিশেষজ্ঞদের মতে, দুপুরের উত্তপ্ত রোদ উপেক্ষা করে ক্রেতারা মেলায় আসতে চাইছে না। এক্ষেত্রে লকডাউন শেষে বিকেলের পর মেলা খোলা রাখার সময় আরো বাড়িয়ে দিলে জনসমাগম বাড়তে পারে। প্রকাশকদের জন্য সরকারি ভর্তুকী দেয়ার আহবান জানিয়েছেন। ডিবিসি নিউজ
আপনার মতামত লিখুন :