শরীফ শাওন: [২] শুক্রবার বাংলাদেশ শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে বাংলাদেশ প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত কেন্দ্রীয় কমিটির প্রথম সভায় এ দাবি জানানো হয়। তারা সহকারি শিক্ষকদের ২য় শ্রেণীর মর্যাদাও দাবি করেন।
[৩] সরকারের কাছে ১২ দফা দাবি জানিয়ে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সহকারী শিক্ষকদের ১০তম গ্রেড দিয়ে তাদেরকে সেল্ফ ড্রয়িং ও আয়ন-বায়ন ক্ষমতা প্রদান করতে হবে। ৯ মার্চ ২০১২ থেকে ১৪ ডিসেম্বর ২০১৫ পর্যন্ত বঞ্চিত প্রধান শিক্ষকদের টাইম স্কেল এবং সরকার ঘোষিত সন্তোষজনক চাকুরির ১০ ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড নিশ্চিত করতে হবে।
[৪] নতুন এবং পদোন্নতিপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য দুর করতে হবে। সকল শিক্ষকের টিফিনভাতা মাসে ন্যূনতম ৩ হাজার ও স্কুল কন্টিজেন্সি বছরে ২৪ হাজার করতে হবে। সহকারী শিক্ষকদের এন্ট্রি পদ ধরে পরিচালক পর্যন্ত পদোন্নতির ব্যবস্থা গ্রহণ, প্রাথমিক শিক্ষকদের বিনোদন ভাতা ৩ বছর পরপর প্রাপ্তি নিশ্চয়তা দিতে হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে গ্রেডেশন তালিকায় কোন প্রকার বৈষম্য রাখা যাবে না। প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একজন করে অফিস সহকারী কাম হিসাব রক্ষক পদ সৃষ্টি করতে হবে। প্রতিটি প্রাথমিকে শিশু শ্রেণি থেকে ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত চালু করতে হবে। এসকল শিক্ষকদের দ্রুত ব্যাংক-হাসপাতাল এবং পূর্বের ন্যায় ন্যায্য মূল্যে রেশনিং ব্যবস্থা চালু করতে হবে। অভিন্ন কর্মঘন্টা নির্ধারণ ও অভিন্ন সময়সূচি চালু করতে হবে। দপ্তরী কাম প্রহরীদের চাকুরী স্থায়ীকরণ করতে হবে।