আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]পাকিস্তানের রাষ্ট্রমালিকানাধীন ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তানের ২১টি দেশে শাখা রয়েছে। তাদের মোট সম্পদ ২০ বিলিয়ন ডলারের। ১৯৯৪ সাল থেকে ব্যাংকটি বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসছিলো। সব মিলিয়ে তাদের গ্রাহক সংখ্যা ছিলো ৮ হাজার। ২০১৩-১৪ অর্থবছরে প্রথম সঙ্কটে পড়ে বিদেশি ব্যাংকটি। আরব নিউজ
[৩] সেই বছর এনসিবির খেলাপীর সংখ্যা অতিরিক্ত বেড়ে গিয়েছিলো। অধিকাংশ খেলাপীই পোষাক খাতের। চলতি বছর খেলাপী ঋণের পরিমাণ ছিলো ১৬৪ মিলিয়ন ডলার। যা তাদের দেওয়া মোট ঋণের ৯৭.৭ শতাংশ। এরপর একটি শাখা গুটিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তারা।
[৪] এবিপি-বিডি’র প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ কামরুজ্জামান আরব নিউজকে বলেন, ‘পরিস্থিতি খারাপ হয়ে যাওয়ায় আমরা সিলেটের শাখা বন্ধ করে দিচ্ছি। পাকিস্তানের সদরদপ্তর আমাদের অনুমোদন দিয়েছে। বন্ধ করার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
[৫] গত ৬ বছরে ব্যাংকটি খেলাপীদের বিরুদ্ধে ১৪৩টি মামলা করেছে। সব মিলিয়ে তারা ২৩ মিলিয়ন ডলারও উদ্ধার করতে পেরেছে। কামরুজ্জামান জানান, ব্যাংকটি বাকি মন্দ ঋণ আদায়ের সর্বোচ্চ চেষ্টা করছে। এই পদ্ধতিতে কিছু ইতিবাচক সাড়া মিলছে বলেও জানান তিনি।