রাশিদুল ইসলাম : [২] মিয়ানমারের রাস্তায় রাস্তায় সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ছে। যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশের দূতাবাস রয়েছে এমন এলাকায অবরোধ চলছে। বিবিসি
[৩] মিয়ানমারের আন্দোলনকারীরা বলছেন ১লা ফেব্রুয়ারির পূর্বাবস্থা ফিরিয়ে দিতে হবে। অং সান সুচিকে মুক্তি দিতে হবে। পুনর্বহাল করতে হবে বেসামরিক প্রশাসন।
[৪] দেশটিতে আন্তর্জাতিক সরবরাহ চেইন এবং স্থানীয় স্টোরগুলো বন্ধ রয়েছে। ইয়াম ব্রান্ডস ইনকরপোরেশনের কেএফসি, ফুডপান্ডা, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার কোম্পানি গ্রাব’এর সার্ভিস বন্ধ রয়েছে।
[৫] অন্যদিকে মিয়ানমারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, তার দেশের বিষয়ে বিদেশি কিছু দেশ হস্তক্ষেপ করছে।
[৬] প্রতিদিনই মিয়ানমারের রাস্তায় বিক্ষোভকারীদের সংখ্যা বাড়ছে। এপর্যন্ত তিনজন বিক্ষোভকারী গুলিতে মারা গেছে। মারা গেছে একজন পুলিশও।
[৭] সরকারি টেলিভিশন এমআরটিভি বিক্ষোভকারীদেরকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বার্তা প্রচার করছে।
[৮] যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন টুইটারে বলেছেন, আমরা মিয়ানমারের জনগণের পাশে আছি। ব্রিটেন, জার্মানি, জাপান এবং সিঙ্গাপুর সহিংসতার নিন্দা জানিয়েছে।
[৯] এতকিছুর পরও মিয়ানমারের সামরিক জান্তা অনড়। তাদের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে নির্বাচন দেওয়া হবে।