আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বেশ কয়েকটি গবেষণা আর সরকারি স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া তথ্যে এই কথা জানা গেছে। এই অতিমহামারির সময় পালস অক্সিমিটারের ব্যবহার অনেক বেড়ে গেছে। শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনেস্ট্রেশন জানায়, এর উপর আর পুরোপুরি ভরসা করার সুযোগ নেই। সিএনএন
[৩] এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন-সিডিসি তাদের করোনাভাইরাস ক্লিনিকাল গাইডেন্স আপডেট করে। এতে চিকিৎসক ও নার্সদের উদ্দেশ্যে বলা হয়, চামড়ার রঞ্জক পদার্থ পালস অক্সিমিটারের ফলাফলের উপর প্রভাব ফেলে। ফলে এর উপর পুরোপুরি নিশ্চিত হওয়ার আর সুযোগ নেই। সিবিএস
[৪] এফডিএ’র বিজ্ঞানী ড, উইলিয়াম মাইসেল বলেন, ‘রক্তের অক্সিজেন লেভেল মাপার জন্য পালস অক্সিমিটার উপকারি হতে পারে। কিন্তু এরও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। চোখ বন্ধ করে এই যন্ত্রটিকে বিশ্বাস করার সুযোগ নেই।’ এনবিসি
[৫] পালস অক্সিমিটার একটি ক্ল্যাম্প সদৃশ যন্ত্র, যা রোগীদের আঙুলে আটকে থেকে নিয়মিত রক্তের অক্সিজেন পর্যবেক্ষণ করে। কোভিড-১৯ এর শ্বাসযন্ত্রের রোগ। এটি শুরুতেই ফুসফুসকে আক্রমণ করে। কম অক্সিজেন মানে রোগীর অবস্থা খারাপ হচ্ছে। নিডেসির ডাটা বলছে, কৃষ্ণাঙ্গ, ল্যাটিনো আর নেটিভ আমেরিকানদের অন্যদের চেয়ে ৪ গুন বেশি হাসপাতালে ভর্তির প্রয়োজন হয়েছে।