রিয়াজুর রহমান :[২] জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মমিনুর রহমান বলেছেন, জেলা পর্যায়ের কোডে বিচার প্রার্থীদের যে ভীর তা অনাকাঙ্খিত। গ্রামীণ সমাজের বিচার ব্যবস্থায় মানুষ সন্তষ্ট নয়। গ্রামের বিচার ব্যবস্থার উপর মানুষ আস্থা হারিয়েছেন। তারা কোন এক পক্ষের হয়ে কাজ করেন বলে বিচার প্রার্থীরা তাদের দ্বারস্থ হন না। বাস্তব পরিস্থিতি দেখে এবং ন্যায় বিচার করলে গ্রাম আদালতে প্রান্তিক মানুষের গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। প্রান্তিক জনগোষ্ঠির আইনি সহায়তা পাওয়া ও আস্থার জায়গা হচ্ছে গ্রাম আদালত।
[৫] তিনি আরও বলেন, গ্রাম আদালতের কার্যকারিতা সম্পর্কে সাধারণ জনগণকে জানাতে হবে। জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হতেই হয়। সমাজের সহজ-সরল মানুষটি বিচারের জন্য এসে দীর্ঘসূত্রিতার শিকার না হয় সে বিষয়ে নজর দেওয়ার আহ্বান জানান জেলা প্রশাসক।
[৬] বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) নিজ কার্যালয়ে বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সক্রিয়করণ (২য় পর্যায় প্রকল্প)এর সহযোগিতায় বাংলাদেশে গ্রাম আদালত সম্পর্কে ব্যাপক জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান সমূহের অংশগ্রহণে সমন্বিত পরিকল্পনা প্রনয়ন সভার প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।