শরীফ শাওন: [২] খরচ বেড়েছে প্রায় ২০ শতাংশ, জানিয়েছেন বিজিএমইএ সহ-সভাপতি আব্দুস সালাম
[৩] নভেম্বর মাস থেকে প্রতি কেজি ৩০ কাউন্ট সুতা প্রায় ২ ডলার ৮০ সেন্টস থেকে বেড়ে আন্তর্জাতিক বাজারে বিক্রি হচ্ছে প্রায় ৩ ডলার ৭০ সেন্টে।
[৪] মিল মালিকরা জানান, আগস্টে প্রতি কেজি তুলা প্রায় ১ ডলার ৬৫ সেন্টসে বিক্রি হলেও বর্তমানে ২ ডলার ১০ সেন্টসে বিক্রি হওয়ায় বেড়েছে সুতার দাম।
[৫] বিজিএমইএ সহসভাপতি আব্দুস সালাম বলেন, সুতার সঙ্গে ক্যামিকেলসহ বেড়েছে সকল কাঁচামালের দাম। ক্যামিকেলের দাম বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ। এছাড়াও বেড়েছে শ্রমিক, ব্যাংক ও পোর্ট খরচ। এতে কাপড়ের দাম বাড়লেও গার্মেন্টসের দাম বাড়ছে না। মুলত বায়াররা দাম বাড়াতে নারাজ।
[৬] তিনি বলেন, স্বল্প সময়ের কার্যাদেশে কাজ করা ব্যবসায়ীরা মূলত বিপাকে পড়েছেন। সাধারণত ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ সময়ের (৬ মাসের) কার্যাদেশ নিয়ে থাকেন। ফলে যারা নভেম্বর-ডিসেম্বরে অর্ডার কনফার্ম করেছেন, তারা অগ্রিম সুতোসহ সকল কাঁচামাল বুকিং দেওয়ায় কম ক্ষতির মুখে পড়েছে।
[৭] ব্যবসায় এটি একটি বড় চ্যালেঞ্জ জানিয়ে তিনি বলেন, প্রায় ৭ বছর আগেও এমন সংকট দেখা দিয়েছিলো। বর্তমানে আমরা খরচ কমিয়ে সামঞ্জস্য রেখে কারখানা সচল রাখার চেষ্টা করছি। আশা করি দ্রুত সময়ে দাম কমে যাবে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু
আপনার মতামত লিখুন :