আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] সোমবার আরোপিত এই আইনের আওতায় পড়েছে দেশটির ২য় বৃহত্তম শহর মান্দালয। সামরিক অভ্যুত্থানের পর দেশটির বিভিন্ন শহরে সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলাকালেই এই ঘটনা ঘটলো। চ্যানেল নিউজ এশিয়া
[৩] মান্দালয়ের ৭টি টাউনশিপ এই আউনের আওতায় পড়েছে। ফলে কেউ আর বিক্ষোভ করতে পারবে না। এমনকি ৫ জনের বেশি জমায়েতও নিষিদ্ধ হয়েছে। রাত ৮টা থেকে ভোর ৪টা পর্যন্ত জারি থাকবে কারফিউ। দেশটির সাধারণ প্রশাষণ বিভাগ এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানায়। এনডিটিভি
[৪] এছাড়াও দক্ষিণের টাউনশিপ ইরাবতিতেও এই ধরনের আইন জারি হয়েছে। নোটিশ জারি করে বলা হয়েছে, প্রশাসন আশা করছে অধিবাসীরা রাতে ঘরের বাইরে বের হবেন না।
[৫] বিবৃতিতে বলা হয়, ‘কিছু ব্যক্তি এমন আচরণ করছে যা জননিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার কারণ হতে পারে। এই ধরণের আচরণ স্থিতিশিলতার জন্য হুমকি। এই ধররেণর ঘটনা হতে পারে দাঙ্গার কারণ। এ কারণেই আমরা জমায়েত, গণজমায়েতে বক্তব্য, যানবাহন ব্যবহার করে বিক্ষোভ এবং মিছিল নিষিদ্ধ করেছি।’
[৬] অভ্যুত্থানের পর থেকে এখন পর্যন্ত বড় ধরণের শক্তি প্রয়োগ করেনি মিয়ানমারের জান্তা। এর সুযোগ নিয়ে ইয়াঙ্গুনসহ বড় শহরগুলোতে বিক্ষোভ হচ্ছে।